মঙ্গলবার শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে প্রকাশ করা হয় এই নির্বাচনী ইস্তেহার। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতিতে।
মৌর্যের দলত্যাগের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আরও চার বিজেপি বিধায়ক পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেছেন তাঁরা বলেন রোশন লাল ভর্মা, ব্রিজেশ প্রজাপতি, ভগবতী সাগর বিয়ব শাক্য। এঁরা প্রত্যেকেই স্বামী প্রদাস মৌর্যের ঘনিষ্ট হিসেবে উত্তর প্রদেশের রাজনীতিতে পরিচিত ছিলেন।
নেতাই দিবসে এবার ঝিটকাতেই পুলিশি বাধার মুখে পড়লেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অবশেষে ভীমপুরে অস্থায়ী বেদিতে শহীদ শ্রদ্ধা জানিয়ে ফিরলেন।
বিজেপির আইটি সেলের প্রধান গাজারিয়াকে পুলিশ তলব করার পরই বিজেপির স্থানীয় নেতাদের নিশানায় পড়তে হয়েছে শিবসেনাকে। শিবসেনাকে ভন্ড বলেও তোপ দেগেছে বিজেপি অনুগামীরা। কারণ সম্প্রতি ডানপন্থীদের চাপে পড়ে অনুষ্ঠান বন্ধ করার কথা বলেছিলেন স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান তথা কৌতুক শিল্পী মুনাওয়ার ফারুকি।
২০২০ সালে ৬ই জানুয়ারি বিকেল বেলা নাগরিকত্ব আইনের সমর্থনে ঝালদা শহরে বিজেপির শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে এই কালা দিবস পালন বলে জানান বিজেপি নেতৃত্ব। তবে কোভিড পরিস্থিতি না থাকলে এদিনের কর্মসূচিতে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের উপস্থিতিতে ৫০ হাজার লোকের জমায়েত হত বলে মত বিজেপি নেতা শঙ্কর মাহাতোর।
পঞ্জাব বিজেপির সভাপতি অশ্বনি শর্মা বলেছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ষড়যন্ত্র করে গোটা কান্ড ঘটিয়েছেন। তাই তাঁর কমিটি তৈরি করার কোনও যৌক্তিকতা নেই।
পঞ্জাব সরকারকে বিঁধলেন একাধিক বিজেপি নেতা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি থেকে শুরু করে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা পর্যন্ত প্রত্যেকে সরব হয়েছেন মোদীর পঞ্জাব সফরে ঘিরে বিশৃঙ্খলায়।
মতুয়া বিধায়কদের আগামীর কার্যলকাপ ঠিক করতে বৈঠক ডাকেন শান্তুন। তাদের আগামীর রণকৌশল ঠিক করতেই ডাক পড়ে সুব্রত ঠাকুর, অশোক কীর্তনীয়া, অসীম সরকার, অম্বিকা রায় এবং মুকুটমণি অধিকারী, আশিস বিশ্বাস এবং বঙ্কিম ঘোষের মতো বিজেপি বিধায়কদের।
সোমবার সন্ধের দিকে খেজুরি থানার জনকা গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম ভাঙনমারি গ্রামে একটি বোমা বিস্ফোরণ হয়। তার জেরে মৃত্যু হয় একজনের। গুরুতর জখম হন আরও তিন জন। ঘটনার পর জখমদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় তমলুক জেলা হাসপাতালে।
পশ্চিমবঙ্গে একুশের নির্বাচনে এবার প্রচারের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে জড়িয়ে আছে স্লোগান এবং সংগীত। একুশে বিপুল ভোটে তৃণমূলের জয়ের পরেও নিছকই আড্ডার মেজাজে মানুষের মুখে ফেরে শাসক এবং বিরোধী দলের গানগুলিও।