করোনায় আক্রান্ত হলেন ফারদিন খান। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় সেকথা নিজেই জানিয়েছেন বলি অভিনেতা। কোভিড পজিটিভ হওয়ার পরই নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ফারদিন জানিয়েছেন,  আমার কোভিড ১৯ রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

মার্চের মাঝামাঝি কোভিড সাধারণ রোগে পরিণত হবে। ১১ মার্চের পর থেকে ভারতে  সাধারণ রোগে পরিণত হতে পারে কোভিড বলে জানিয়েছে  আইসিএমআর-র অতিমারি বিভাগের  প্রধান সমীরণ পাণ্ডা।

তনুশ্রী চক্রবর্তী এবার অবাক ঠিক মিমি চক্রবর্তীর মতই। তিনিও বাড়ি থেকে না বেরিয়েও করোনায় আক্রান্ত, রিপোর্ট পেয়ে অবাক অভিনেত্রী। 

সরকার মার্চ মাস থেকে ১২-১৮ বছর বসয়ীদের টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে বেলও জানিয়েছেন তিনি। তাঁর মতে এই ভারতে এই বয়সের জনসংখ্যা ৭.৫ কোটি। এই বয়সীদেরও দ্রুততার সঙ্গে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় সরকার করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। 
 

নেচার জেনেটিক্স জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তাঁরা বলেছেন, দেখে গেছে কোভিড-১৯এর মারাত্মক আক্রান্ত থেকে শুরু করে হালকা অসুস্থতায় ভোগা ব্যক্তিদের মধ্যে এই জিন যথেষ্ট কার্যকর। আগের সমীক্ষাগুলি প্রধানত ইউরোপীয় বংশের লোকেদের উপর করা হয়েছিল। তবে নতুন গবেষণার পরিধি আরও বাড়ান হয়েছে বলেও দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। 

অবশেষে করোনা মুক্ত হলেন টলি অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ হতেই সেই খবর ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন অভিনেতা। নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতেই করোনা নেগেটিভ হওয়ার খবর জানিয়েছেন  টলি অভিনেতা। তবে বনি একা নন, করোনা মুক্ত হওয়ার খবর জানিয়েছেন অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যায়। শনিবার সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলেই ভক্তদের এই সুখবর দিয়েছেন এই যুগল।
 

এক বছর পূর্ণ হল ভারতের করোনভাইরাস টিকাকরণ অভিযানের (India Covid-19 Vaccination Drive)। ১৫৬ কোটি ডোজেরও বেশি টিকাকরণ হলেও, মোদী সরকার লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ।

করোনায় আক্রান্ত হলেন টলি অভিনেত্রী অঞ্জনা বসু। করোনার হাত থেকে কেউই আর রক্ষা পাবেন না। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাড়িতেই নিভৃতবাসে রয়েছেন অভিনেত্রী। এবার করোনায় আক্রান্ত হলেন টলি অভিনেত্রী অঞ্জনা বসু। অভিনেত্রীর কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ শুনেই ভক্তরা সকলেই দ্রুত  আরোগ্য কামনা করেছেন।
 

করোনায় আক্রান্ত এবার প্রজেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বোন পল্লবী চট্টোপাধ্যায়। বাড়িতেই রয়েছেন তিনি। 

২০১০ সালের ১৬ জানুয়ারি প্রথম ভারতে শুরু হয়েছিল করোনা টিকাকরণ প্রক্রিয়া।  তারপর পেরিয়ে গিয়েছে এক বছর। ইতিমধ্যেই গোটা দেশের বুকে ফের আছড়ে পড়েছে করোনা ভাইরাসেরর তৃতীয় ঢেউ।