অধিকারী বাড়ির ঘরেই জেলার মহিলা সমিতির প্রসার দেখে খুশি হয়েছিলেন স্বয়ং নেতাজি। সেকথা তিনি চিঠি দিয়ে প্রকাশ্যেও এনেছিলেন।
গতকাল থেকেই লাগাতার প্রচার চলে ফেসবুকের দেওয়ালেও। এমনকী ফেসবুক থেকেই টুইটার ক্যাম্পেনেরও ডাক দেওয়া হয়।
সস্ত্রীক শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে নেতাজির মূর্তিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ধনকড়। টুইট করে সেই ছবি পোস্ট করেন তিনি।
সালটা ছিল ১৯৩৯। ৯ ডিসেম্বর স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রখ্যাত আইনজীবী তথা পুরুলিয়া পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নীলকণ্ঠ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে পা রেখেছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। আর সেই দিনের ইতিহাস যে আজও জ্বলজ্বল করছে বাড়ির প্রতিটি ইট, কাঠ, পাথরের গায়ে।
এসএফআই ও ডিওয়াইএফআই-এর উদ্যোগে নেতাজি জন্মজয়ন্তী পালন করা হয় সুভাষগ্রাম স্টেশনে। সেখান থেকে নেতাজির কোদালিয়ার বাড়ি হয়ে নেতাজি পার্ক পর্যন্ত পদযাত্রারও আয়োজন করা হয়। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন সুজন।
আজ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী। বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীকে তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। টুইট করে নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।