Suvendu Adhikari News -

সোমবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গঙ্গাসাগরের ট্রানজিট ক্যাম্পে মোট ৩৫ জন করোনা আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তাঁদের পাঠানো হয়েছে সেফ হোমে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, মঙ্গলবার বিকেলের পর থেকে এই সংখ্যা আরও বাড়বে।

এই মেলার নজরদারির জন্য যে কমিটি তৈরি করা হয়েছিল। তা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। পুরনো তিন সদস্যের কমিটি বাতিল করে ২ সদস্যের কমিটি গঠন করল হাইকোর্ট।

কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কেন শুভেন্দুকে নিতাইয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হল না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। এনিয়ে বেজায় ক্ষুদ্ধ হয়েছেন তিনি। এই বিষয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজির কাছে কৈফিয়ৎ তলব করেছেন।

ভিডিওটিতে যে কথাবার্তা রয়েছে তাতে মনে করা যেতেই পারে গোয়া নির্বাচনী প্রচারের জন্য তৃণমূল কংগ্রেস বাংলা থেকে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে গেছে। যা নিয়ে গোয়ার এক ব্যক্তি প্রবল আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁকে বারবারই বলতে শোনা গেছে তৃণমূল কংগ্রেসের গোয়াতে কোনও কর্মী সমর্থক নেই কেন?কেন বাংলা থেকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ? যে দুজন তৃণমূলের হয়ে প্রচার করছিলেন তাঁরা জানিয়েছেন তাঁদের ৫০০ টাকার বিনিময় গোয়া নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

'যা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর সেটা রেকর্ডেড',রাজ্যপালের টুইট প্রসঙ্গে মমতাকে এদিন ফের নিশানা করেন দিলীপ ঘোষ। শনিবার নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে এসে গঙ্গাসাগর মেলা সহ একাধিক ইস্যু প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

রাজারহাট নিউটাউনে চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার রিসার্স হাসপাতালের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উদ্বোধন বিতর্কে প্রতিক্রিয়া দিলেন এবার প্রধানমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী এদিন সেখানে বলেন, 'এই উদ্বোধন রাজ্য আগেই করে দিয়েছি' এরপরেই ক্ষুব্ধ হয় গেরুয়া শিবির, মমতাকে টুইটে তোপ দাগেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য ও শুভেন্দু অধিকারী।

টুইটারে সংক্রমণের হার তুলে ধরে শুভেন্দু লেখেন, "নবান্নর জন্য বেড়েছে কোভিড সংক্রমণ। ক্রিসমাস, ইংরেজি নববর্ষ উৎসব পালিত হয়েছে। পালিত হয়েছে তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসের উৎসব। বিপর্যয় ও বেহাল জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় সর্বদাই এগিয়ে বাংলা। বিধিনিষেধের ফলে শেষ পর্যন্ত ভুগতে হবে মানুষকেই।"

বিরোধী দলনেতা হিসেবে লোকায়ুক্ত নিয়োগ কমিটির একজন সদস্য শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু স্পষ্টতই দেখা যাচ্ছে কমিটির সম্পূর্ণ অনুমোদন ছাড়া নাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

শুভেন্দু অধিকারী বনাম মদন মিত্রর ট্র্যায় রীতিমত সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। মদন মিত্রর চ্যালেঞ্জের জবাব দিতে গিয়ে তাঁকে 'মাতাল' বলে কটাক্ষ করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 'ওঁর বাবার সাথেই শুরু করছিলাম মদ্যপান', এবার শুভেন্দুকে পাল্টা জবাব মদন মিত্রের।

রাজ্যে একুশের ভোটে বিরোধীদের কাছে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ছিল শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীদের ক্রাইমের লম্বা লিস্ট। কারণ বিরোধীদের হাতে ছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।