চন্দনা সরকার বলেন, ২০২১ সালের নির্বাচনে আপনারা দেখেছেন ভাঙা পা নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোটা রাজ্যে ছুটে বেড়াচ্ছেন আর তখন আমাদের ব্লকের কিছু নেতা মজা করার জন্য সাত মাস ধরে বাইরে ছিল।
কাঠগড়ায় খোদ তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান আসিক ইকবাল। অন্তঃসত্ত্বা ছাড়াও তার স্বামী শ্বশুর, শাশুড়ি ও দেওরকেও বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপাক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে খানাকুলে।
বারাসাত ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর মিলন সর্দার। শনিবার ভোররাতে কে বা কারা নিবেদিতা পল্লি ও আরদেবক এলাকার বিভিন্ন জায়গায় পোস্টারগুলি সাঁটিয়ে দিয়েছিল। একটি পোস্টারে লেখা, “নববর্ষের উপহার- কাটমানির সর্দার, আর নেই দরকার”।
হুইপ অমান্য করেই মুর্শিদাবাদের তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত মহিষাস্থলী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপ-প্রধানকে অপসারিত করতে দলেরই সংখ্যা গরিষ্ঠ সদস্য অনাস্থা প্রকাশ করল। শনিবার এই খবর চাউর হতেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
প্রতিষ্ঠা দিবসে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দিয়ে দলীয় কর্মী-সমর্থকের উদ্দেশ্যে বিশেষ বার্তা দিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়। অন্যদিকে তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শনিবার সকাল দশটা নাগাদ তৃণমূল ভবনে দলীয় পতাকা উত্তোলন করলেন দলীয় সভাপতি সুব্রত বক্সি।
বিনয় তামাং ও রোহিত শর্মার হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দিল শতাধিক কর্মী সমর্থক। দার্জিলিং, কালিম্পং থেকে তৃণমূলে যোগ দিল একাধিক কর্মী-সমর্থক।
২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করার জন্যও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।তার আগেই পুরুলিয়ার ঝালদা শহরে দেওয়াল লিখন শুর করে দিল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা।
এই দুই নেতার হাত ধরে পাহাড়ে নিজেদের ভিত আরও শক্ত করল তৃণমূল কংগ্রেস বলেই মত রাজনৈতিক মহলের। শুক্রবার ঘাসফুল শিবিরের দুই শীর্ষ নেতা মলয় ঘটক ও ব্রাত্য বসুর হাত থেকে তৃণণূলের পতাকা নেন বিনয় তামাং ও রোহিত শর্মা।
গোষ্ঠী কোন্দল মেটাতে মাঠে নামতে দেখা যায় শাসক দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে। একযোগে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে বিবাদমান দুই গোষ্ঠী রাজা রাজি ও আমানুল্লাহ লস্কর সহ অন্যান্য নেতৃত্বদের কাছাকাছি নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য দাপুটে বিধায়ক জাকির হোসেন বনাম পৌর প্রশাসক মোজাহারুল ইসলামের চূড়ান্ত দ্বৈরথ। যা চাউর হতেই বুধবার রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।