২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করার জন্যও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।তার আগেই পুরুলিয়ার ঝালদা শহরে দেওয়াল লিখন শুর করে দিল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা।
এই দুই নেতার হাত ধরে পাহাড়ে নিজেদের ভিত আরও শক্ত করল তৃণমূল কংগ্রেস বলেই মত রাজনৈতিক মহলের। শুক্রবার ঘাসফুল শিবিরের দুই শীর্ষ নেতা মলয় ঘটক ও ব্রাত্য বসুর হাত থেকে তৃণণূলের পতাকা নেন বিনয় তামাং ও রোহিত শর্মা।
গোষ্ঠী কোন্দল মেটাতে মাঠে নামতে দেখা যায় শাসক দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে। একযোগে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে বিবাদমান দুই গোষ্ঠী রাজা রাজি ও আমানুল্লাহ লস্কর সহ অন্যান্য নেতৃত্বদের কাছাকাছি নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য দাপুটে বিধায়ক জাকির হোসেন বনাম পৌর প্রশাসক মোজাহারুল ইসলামের চূড়ান্ত দ্বৈরথ। যা চাউর হতেই বুধবার রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
সোমবার লরেনকো কলকাতায় আসেন। তার আগেই তিনি কংগ্রেসের সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দেন। একই সঙ্গে ইস্তফা দেন গোয়া বিধানসভা থেকেই।
কংগ্রেসের এই পদক্ষেপেরই তীব্র নিন্দা করেছেন দলের প্রাক্তন তথা তৃণমূলের বর্তমান নেতা মুকুল সাংমা। তিনি বলেছেন, কংগ্রেসে থাকার পরিবর্তে তৃণমূল কংগ্রেস যোগ দেওয়া অনেক ভালো।
'তৃণমূল বহিরাগতদের এনে ভোট করানোর চেষ্টা করছে', পুরভোটের দোরগড়ায় গুরুতর অভিযোগ তুললেন সুকান্ত মজুমদার। ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী শঙ্কর সিকদারের হয়ে নবপল্লি এলাকায় প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূলকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।
এদিন ভাটিখানায় বিজেপি প্রার্থীদের হয়ে এক পথসভায় এসে সুকান্ত মজুমদার বলেন বিজেপি প্রার্থীরা বিপুল ভোটে জয়ী করতে হবে। এখানের মানুষ বিজেপির প্রার্থীদের সাথে আছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে বলেন প্রত্যেক ভারতীয়র জন্য এটি খুবই গর্ব ও আনন্দের বিষয়। কলকাতার দুর্গাপুজোর অভিজ্ঞতা প্রত্যেক ভারতীয় থাকা জরুরি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরূদ্ধে মুখ খোলায় দল থেকে বহিষ্কৃত হন সুরজিৎ সাহা। আর এবার ঘাসফুলে যোগ দিতে চলেছেন হাওড়া সদরের প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি সুরজিৎ সাহা।