টিকাকরণের জন্য ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে নাম নথিভুক্তিকরণ প্রক্রিয়া। কো-উইন ও আরোগ্য সেতু অ্যাপ থেকে নাম রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে সেই প্রক্রিয়া।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে সৌম্যা স্বামীনাথন বলেছেন, ওমিক্রনের বিরুদ্ধে 'T' কোষ অনাক্রম্যতা আরও ভালোভাবে ধরে রেখেছে। এটি যেকোনও মানুষকে গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে পারে। টুইট বার্তায় সৌম্যা স্বামীনাথন সকল মানুষকেই দ্রুত টিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
নতুন বছরের প্রথম থেকেই কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াই আরও জোরদার করার প্রস্তুতিত নিতে শুরু করেছেল কলকাতা পুরসভা। কেন্দ্রীয় সরকারের ইতিমধ্যেই ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণে ছাড়পত্র দিয়েছে।
নতুন বছরে এবার মিলবে দুয়ারে ভ্যাকসিন। দুয়ারে সরকারের ক্য়াম্পেই মিলবে কোভিড টিকা। দ্বিতীয় ডোজের টিকাকরণে গতি আনতেই প্রধানত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে অনুমান।
প্রথম পর্যায়ে ৪ ব্লকের অর্থাৎ ফরাক্কা, শামসেরগঞ্জ, সুতি ২ এবং তেঘরি এলাকায় চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে টিকাকরন শুরু করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি এলাকাতেও টিকা এক্সপ্রেস চালু করা হবে বলে দাবি করেছেন ডিসট্রিক্ট কনসাল্টেন্ট আবসেনা খাতুন।
জরুরিকালীন পরিস্থিতিতে ব্যবহারের জন্য কোর্বেভ্যাক্স ও কোভোভ্যাক্স টিকাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। তার সঙ্গে অ্যান্ট ভাইরাল ওষুধ মলনুপিরাভিরকেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
পুনাওয়ালা এদিন বলেন শিশুদের জন্য নোভ্যাক্স COVID-19 ভ্যাকসিন চালু করার পরিকল্পনা করছে সেরাম ইনস্টিটিউট।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার (Oxford- AstraZeneca) তৈরি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন (Coronavirus Vaccine) নিয়ে কারো কারো রক্ত জমাট বেঁধে গিয়েছে। কেন এমন ঘটছে, অবশেষে জানতে পারলেন বিজ্ঞানীরা।
দেশের অন্যান্য রাজ্যের পাশাপাশি টিকাকরণে গত কয়েক মাসে অনেকটাই গতি এসছিল বাংলাতেও। সার্বিক টিকাকরণের জন্য পুরোদমে প্রচার চালানো হয় কেন্দ্র রাজ্য উভয়ের তরফেই। কিন্তু তারপরেও এখনও কমেনি উদ্বেগ।
করোনার দ্বিতীয় ডোজ নিলেই নাকি সেখানে লাকি ড্রতে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। আর যদি কোনওভাবে ভাগ্য সহায় হয় তাহলেই মিলে যেতে পারে টিভি অথবা ফ্রিজ।