দিল্লির নিউজ চ্যানেল এইচডাব্লিউ নিউজ নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ধৃত দুই মহিলা সাংবাদিক সমৃদ্ধি সাকুনিয়া ও স্বর্ণা ঝা। গোমতি জেলায় একটি মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে বলে তাঁরা খবর করেছিলেন।
মূক ও বধির দুই বন্ধু শত বাধা অতিক্রম করে ইউটিউবকে বেছে নিয়েছেন শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে। বিশেষভাবে সক্ষম হলেও পরিবারের বোঝা হয়ে উঠতে চাননি তাঁরা দু'জনেই। আর সেই কারণেই ইউটিউবে টেলারিংয়ের কাজ শেখেন তাঁরা।
অসম পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারালো বাঙালি, তাই এদিন সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদে পথে নেমেছে বাংলা পক্ষ। বাঙালি হত্যার বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়ে সরব বাংলা পক্ষ।
অসম রাইফেলস ভারতীয় সেনার আওতাধীন একটি আধাসেনা ইউনিট । যারা মূলত অসম-হিমালয় রেঞ্জে সীমান্তে শান্তি রক্ষার কাজে নিয়োজিত থাকে। এছাড়াও অসম রাইফেলস-কে অরুণাচল প্রদেশের কিছু জায়গা এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু রাজ্যে শান্তি রক্ষার কাজে মোতায়েন করা হয়েছে।
অসমের আঞ্চলিক দল রাইজোড়কে তৃণমূল কংগ্রসের সঙ্গে মিশে যাওয়ার কথা বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তেমনই জানিয়েছেন দলের প্রধান অখিল গগৈ।
অসম-মিজোরাম সীমানা সংঘর্ষসহ একাধিক বিষয় নিয়ে উত্তর পূর্বের সাংসদরা দ্বারস্থ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে অশান্তির জন্য দায়ী করেছেন কংগ্রেসকে।
সীমান্ত সংঘর্ষের ঘটনায় কিছুটা সুর নরম করল অসম সরকার। বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য অসম পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া মিজোরামের সাংসদকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সীমানা ছাড়িয়ে অসম মিজোরাম বিবাদ প্রবেশ করছে দুই রাজ্যের অন্দরে। মিজোরাম থেকে আসা গাড়ি তল্লাশির নির্দেশ হেমন্ত বিশ্বশর্মার।
সীমান্ত দ্বন্দ্বে সোমবার আগুন জ্বলেছিল অসম-মিজোরাম সীমান্তে। এবার এই সমস্যার সমাধানে বড় সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট জানিয়েছিল অসম মিজোরাম সীমান্তের মীরাপানিতে প্রাণ হারান ২৮ জন পুলিশ কর্মী। ১৯৮৫ সালে অর্থাৎ ৩৬ বছর আগে ওই একই জায়গাতে সংঘর্ষে মৃত্যু হয় ২৮ জন পুলিশকর্মীর।