শনিবারই এবারের আইপিএল-এ প্লে-অফে চতুর্থ দল ঠিক হয়ে যাচ্ছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই সুপার কিংস ম্যাচে যে দল জয় পাবে তারাই প্লে-অফের যোগ্যতা অর্জন করবে।
বৃষ্টি ও ঝোড়ো বাতাসের ফলে কিছুদিন স্বস্তিতে ছিলেন দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দারা। কিন্তু ফের বদলে যাচ্ছে আবহাওয়া। ফলে বৈশাখের শুরুতে যে পরিস্থিতি ছিল, জৈষ্ঠ্যের শুরুতে একইরকম আবহাওয়া দেখা যেতে পারে।
ইতিমধ্যেই প্রথম দল হিসেবে চলতি আইপিএল-এ প্লে-অফের যোগ্যতা অর্জন করেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। শীর্ষস্থান ধরে রাখাই সুনীল নারিন, ফিলিপ সল্টদের লক্ষ্য।
শনিবার ইডেন গার্ডেন্সে মুম্বই ইন্ডিয়ানসের বিরুদ্ধে ম্যাচ কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ম্যাচ জিতলেই প্লে-অফের যোগ্যতা অর্জন নিশ্চিত হয়ে যাবে।
সোমবার বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। এই পূর্বাভাস না মিললে আবহাওয়া দফতরের কর্তাদের নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যঙ্গ বাড়ত। সেটা আর হচ্ছে না।
কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছিল বিখ্যাত লাইন, 'শীতকাল কবে আসবে সুপর্ণা?' শীতকাল চলে গিয়ে এখন প্রখর গ্রীষ্ম। সবাই বৃষ্টির জন্য হাপিত্যেশ করছে।
চাতক পাখির অপেক্ষা কি আদৌ শেষ হতে চলেছে! কবে আসবে বৃষ্টি! আদৌ আসবে তো? হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী সোমবার থেকে রাজ্যের কোথাও তাপপ্রবাহের সতর্কতা নেই।
ফোরাম বলেছে, বর্তমানে দেশ মধ্যম এল নিনো পরিস্থিতির সম্মুখীন। যার কারণে, চার মাসের বর্ষা মরসুমের প্রথম দুই মাসে অর্থাৎ জুন-জুলাইতে এল নিনোর অবস্থা নিরপেক্ষ থাকবে।
শেষ হাসি হাসবে তো সেই আবহাওয়া দফতর। তাদের পূর্বাভাসেই স্বস্তি আনতে পারে প্রাণে। কবে আসবে বৃষ্টির সুখবর। তা জানতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে সবাই।
তাপপ্রবাহে জ্বলছে দক্ষিণবঙ্গ, জারি রেড অ্যালার্ট। কলকাতাতেও জারি তাপপ্রবাহ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা। এখানে তাপমাত্রা ৪-৫ ডিগ্রি আরও বাড়তে পারে। পরপর দুদিন থাকতে হবে খুব সাবধানে।