সোমবার বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। এই পূর্বাভাস না মিললে আবহাওয়া দফতরের কর্তাদের নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যঙ্গ বাড়ত। সেটা আর হচ্ছে না।
কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছিল বিখ্যাত লাইন, 'শীতকাল কবে আসবে সুপর্ণা?' শীতকাল চলে গিয়ে এখন প্রখর গ্রীষ্ম। সবাই বৃষ্টির জন্য হাপিত্যেশ করছে।
চাতক পাখির অপেক্ষা কি আদৌ শেষ হতে চলেছে! কবে আসবে বৃষ্টি! আদৌ আসবে তো? হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী সোমবার থেকে রাজ্যের কোথাও তাপপ্রবাহের সতর্কতা নেই।
ফোরাম বলেছে, বর্তমানে দেশ মধ্যম এল নিনো পরিস্থিতির সম্মুখীন। যার কারণে, চার মাসের বর্ষা মরসুমের প্রথম দুই মাসে অর্থাৎ জুন-জুলাইতে এল নিনোর অবস্থা নিরপেক্ষ থাকবে।
১৪ মার্চ থেকে ১০ এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত সাম্প্রতিক স্ট্যান্ডার্ডাইজড রেসিপিটেশন ইভাপোট্রান্সপিরেশন ইনডেক্স (SPEI) ডেটা, জলের চাহিদার বাড়ছে, অন্যদিকে তীব্র গরমে কমছে জলস্তর।
ভয়ঙ্কর শিলাবৃষ্টির সতর্কতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। গত সপ্তাহ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রবল তাপ প্রবাহ। তার মধ্যেই শিলাবৃষ্টির সতর্কতা জারি করল আবহাওয়া দফতর।
চৈত্রের মাঝামাঝি সময়েই দক্ষিণবঙ্গের মানুষ প্রবল গরমে সমস্যায় পড়েছেন। কলকাতা-সহ বিভিন্ন জেলায় পারদ চড়ছে। তবে এরই মধ্যে সাময়িক স্বস্তির খবর দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
নিয়োগ হবে ভারতীয় আবহাওয়া দফতরে। কাজের সুযোগ পাবেন একাধিক প্রার্থী। এই মর্মে প্রকাশ্যে এসেছে বিজ্ঞপ্তি।
অগাস্টে দেশের বেশিরভাগ অংশে ছিল বৃষ্টির ঘাটতি। তবে তামিলনাডু এবং উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে ছবিটা কিছুটা আলাদা।
নিম্নচাপের জোড়া ফলায় পশ্চিমবঙ্গে একটানা বেশ কয়েকদিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি দেখা গেছে। তবে, শুক্রবার থেকে সেই অবস্থার কিছুটা পরিবর্তনের আভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর।