ভোটের প্রচারে বরাবরই ক্রীড়াবিদদের দেখা যায়। কিন্তু সরাসরি কোনও ক্রীড়া সংস্থা বা ক্লাবের নাম ব্যবহার এর আগে দেখা যায়নি। এবার রাজ্য বিজেপি-র প্রচারে সেটাই দেখা গেল।
আই লিগ থেকেই ইস্টবেঙ্গল ও বেঙ্গালুরু এফসি-র ম্যাচে তীব্র উত্তেজনা, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দেখা যাচ্ছে। আইএসএল-এও এই দুই দলের ম্যাচ মানেই দুর্দান্ত লড়াই।
এবারের আইএস-এ ধারাবাহিকতাই ইস্টবেঙ্গলের সবচেয়ে বড় সমস্যা। না হলে হয়তো সুপার সিক্সের যোগ্যতা অর্জন করা নিয়ে এত হিসেব-নিকেশ করতে হত না।
ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের লড়াইয়ের ইতিহাসে প্রথমবার রাত সাড়ে আটটায় শুরু হচ্ছে ম্যাচ। রাজনৈতিক সমাবেশের জন্যই পিছিয়ে গিয়েছে ম্যাচের সময়।
প্রতিবারের মতো এবারও কলকাতা ডার্বি ঘিরে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। মোহনবাগানের পক্ষ থেকে ইস্টবেঙ্গলকে তীব্র আক্রমণ করা হয়েছে।
রবিবার মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের মুখোমুখি হচ্ছে ইস্টবেঙ্গল। তার আগে পরপর ২ ম্যাচে হেরে গেল কার্লেস কুয়াদ্রাতের দল। ফলে কলকাতা ডার্বির আগে প্রচণ্ড চাপে লাল-হলুদ শিবির।
সন্ধ্যে সাড়ে ৭টায় ম্যাচ শুরুর কথা ছিল। কিন্তু ব্রিগেডে মিটিং থাকায় খেলা শুরু হবে রাত ৯টায়। তবে একটি সূত্রের খবর, খেলা আধ ঘণ্টা এগিয়ে আনা নিয়ে কথাবার্তা শুরু হয়েছে
গত কয়েক বছরের বারবার ফুটবল মাঠে ব্যর্থতার মুখে পড়েছে ইস্টবেঙ্গল। এবার সিনিয়র দল সাফল্য পেলেও, তরুণ দলের জন্য মাঠের বাইরে মুখ পুড়ল লাল-হলুদের।
গত কয়েকটি ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের পারফরম্যান্স একেবারেই ভালো হয়নি। হঠাৎই যেন ফুটবল খেলা ভুলে গিয়েছেন নাওরেম মহেশ সিং, লালচুংনুঙ্গারা। সোমবার ঘরের মাঠে চেন্নাইয়িন এফসি-র বিরুদ্ধেও ভালো পারফরম্যান্স দেখা গেল না।
বোরহা হেরেরা ও হেভিয়ের সিভেরিও টোরো দল ছাড়ার পর থেকে ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারছে না ইস্টবেঙ্গল। বৃহস্পতিবার জামশেদপুর এফসি-র বিরুদ্ধেও ভালো ফল হল না।