রবিবার সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বাংলায় ব্যস্ত থাকলেন নরেন্দ্র মোদী। কলকাতার কাছেই কয়েকটি জায়গায় বিজেপি প্রার্থীদের হয়ে প্রচার করলেন মোদী।
কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক এবং মহিলা ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি মোট ২২৫ কোটি টাকা ব্যয়ের৩৮টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।
তিনি বলেন, এর আগেও সরকারের বাড়ি, রাস্তা ইত্যাদি দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু তাদের দ্রুত কাজ করার মানসিকতা ছিল না। স্বাধীনতার ৫০ বা ৬০ বছর পরেও প্রায় ৫০ শতাংশ জনসংখ্যা মৌলিক জিনিস থেকে বঞ্চিত ছিল।
ওয়েস্ট বেঙ্গল মাইনরিটিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ফিন্যান্স কর্পোরেশন বিভাগে কর্মী নিয়োগ হবে অস্থায়ী ভাবে, চুক্তি ভিত্তিক।
বিশ্বকর্মা পুজোর রাতেই বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদের দফতরে আগুন লেগে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি।
ডক্টর বিধানচন্দ্র রায়- স্বাধীন ভারতে পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। বলতে গেলে স্বাধীন ভারতের বাংলার রূপকার হিসাবে তাঁকে আজও স্মরণ করা হয়। একজন প্রশাসনিক প্রধান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারিও চালিয়ে গিয়েছিলেন বিধানচন্দ্র রায়।
রবিবার শিবমোগায় একটি সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি বলেছিলেন যে তিনি পুরো কর্ণাটককে আশ্বস্ত করতে চান যে তাঁর দল আন্তরিকভাবে এটির বিকাশ করবে এবং এর প্রাচীন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করবে।
বন্দে ভারত প্রকল্প এবং এর খরচ সম্পর্কে বলতে গিয়ে মণি বলেন, “ট্রেনটির বাজেট নিয়ে সন্দেহ ছিল। পরিস্থিতি খারাপ হলে সমালোচনার মুখে পড়তে হবে বলে কেন্দ্র চিন্তিত ছিল।
আম্বাসায় বিজেপির বিজয় সংকল্প সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি ত্রিপুরা বলেছিলেন যে ত্রিপুরা নির্বাচনের জন্য এটি আমার প্রথম জনসভা এবং আমি দেখছি যে আমি যতদূর দেখতে পাচ্ছি এত বিপুল সংখ্যক মানুষ দৃশ্যমান।
‘বিশ্বের দুই বিরোধী সামরিক পরাশক্তি ভারতকে তাদের ‘বন্ধু’ বলে দাবি করে। এটা একটা কূটনৈতিক অভ্যুত্থান নয়তো কী?’ পাকিস্তানের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া সংবাদপত্রে এমনই চাঞ্চল্যকর মত প্রকাশ করলেন শাহজাদ চৌধুরী।