‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ নিয়ে মুখ খুললেন অখিলেশ। সরাসরি এই ছবির সমালোচনা না করলেও, লখিমপুর কাণ্ড নিয়েই ফের একবার কেন্দ্র তথা উত্তরপ্রদেশের নবনির্বাচিত শাসক দলকে কটাক্ষ করেন তিনি।
কাশ্মীরি পণ্ডিতদের গণহত্যার হৃদয়বিদারক গল্পই এই ছবির মূল বিষয়বস্তু। তবে যে ইতিহাস ছবিতে দেখানো হয়েছে তা নিয়েই গোটা দেশে দানা বেঁধেছে বিতর্ক
কাশ্মীর পণ্ডিতদের দেশ ত্যাগের কাহিনী এখন সর্বত্রই একটি প্রধান ইস্যু। বিবেক অগ্নিহোত্রীর ছবি দ্য কাশ্মীর ফাইলস ছবি মুক্তি র পর থেকেই শুরু হয়েছে এই কাহিনির সমালোচনা। অনেকেই গল্পের মূল প্রেক্ষাপট অর্থাৎ কাশ্মীরি পণ্ডিতদের দেশ ত্যাগের যে কাহিনী ছবিতে দেখানো হয়েছে সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়ে গেছে রাজনৈতিক তরজা ও। এবার এই ঘটনায় মুখ খুললেন খোদ জম্মু- কাশ্মীরের রাষ্ট্রপতি ফারুক আব্দুল্লা।
'কাশ্মীর ফাইলসের মতো গ্রেট ক্যালকাটা কিলিংস অনুসরণ করেও ফিল্ম বানানো দরকার', কাশ্মীর ফাইলস দেখে এমনই তোপ দাগলেন নাম না করে শাসকদলের বিরুদ্ধে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে চলচ্চিত্র জগতের এবং রাজনৈতিক জগতের অনেক নামকরা ব্যক্তিত্বকেও এই ছবিটি নিয়ে তাদের মতামত দিতে দেখা যাচ্ছে। এবার এরই মধ্যে এই ছবি নিয়ে বড় ঘোষণা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।
'দ্য কাশ্মীর ফাইলস'-এর প্রশংসা শোনা গেল খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে। পাশাপাশি বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত সিনেমাটি দেখার পরামর্শও দিয়েছেন বিজেপি সাংসদদের।
প্রায় ত্রিশ বছর আগের কাশ্মীরি পণ্ডিতদের দুর্দশার কাহিনী প্রস্ফুটিত হয়েছে 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস' ছবিতে। ছবির মুক্তির আগে থেকেই নানা ধরণের বিতর্ক তৈরী হয়েছে এই ছবির প্রেক্ষাপট নিয়ে। এবার ছবির মূল কাহিনী কাশ্মীরি পণ্ডিতদের দেশত্যাগের কাহিনী নিয়ে তৈরী নয়া জল্পনা। ঐতিহাসিক এই ঘটনার জন্য বিজেপিকে দায়ী করল কেরালা কংগ্রেস।
একাধিক বিতর্ক এড়িয়ে মুক্তি পেয়েছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর ছবি 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস।' শুরু থেকেই এই ছবি ছুঁয়ে গেছে মানুষের হৃদয়কে। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের দুর্দশার এই ঘটনা দর্শকদের মর্মস্পশী করে তুলেছে দর্শকদের। মাত্র ৩ দিনেই এই ছবির বক্স অফিস কালেকশন ১৫.১০ কোটি টাকা।
গুজরাতের পর ইতিমধ্যেই সিনেমাটির সমস্ত কর ছাড় দেওয়া হল মধ্যপ্রদেশেও। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান সম্প্রতি এই নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
গত তিন দিনে, কাশ্মীরে চারটি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। যার মধ্যে দুজন সরপঞ্চকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, একজন শ্রীনগরে এবং অন্যটি কুলগামে।