কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর এই প্রকল্পের অধীনে থাকা বেঙ্গালুরুর তিনটি সরবোর ঘুরে দেখেন। সেগুলি হল কেম্পাম্বুধি, গুব্বালালা, ও মেস্ত্রিপাল্য হ্রদ। তাঁর মূল লক্ষ্যই ছিল এই হ্রদগুলিকে অমৃত সরোবর কর্মসূচির অধীনে নিয়ে আসা।
প্রতিবছর সব কয়টি স্কুলে পালিত হয় এই বিশেষ দিন। নেতাজীর জন্ম জয়ন্তীতে বাচ্চারা নেতাজির ছবি আঁকে। এবার ৫ সংখ্যা দিয়ে জেনে নিন কীভাবে আঁকা যায় নেতাজির ছবি। প্রথমে একটি সাদা কাগজ নিন। এবার পাতা জুড়ে বড় করে ইংরেজিতে ৫ (5) লিখুন। এবার ওপরের মাত্রার শেষ অংশ থেকে একটা লাইন টানুন। এভাবে আঁকুন ছবি।
বর্তমানে চন্দ্র বসুর এই মন্তব্য নিয়েই নতুন করে জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য দীর্ঘদিন থেকে পদ্ম শিবিরের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ইদানিংকালে বিপির সঙ্গে সম্পর্কটা বিশেষ ভালো যাচ্ছে না তাঁর।
আমাদের শাস্ত্রে অমাবস্যা ও পূর্ণিমার মাহাত্ম্য বিস্তর। তেমনই মাহাত্ম্য রয়েছে চন্দ্র দর্শনের। অমাবস্যার পর যেদিন প্রথম চাঁদ দেখা যায়, সেদিনকে বলা হয় চন্দ্র দর্শন (Chandra Darshan)। পঞ্জিকা অনুসারে আজ হল সেই তিথি। চন্দ্র দর্শনের দিনও পাল করা হয় নির্দিষ্ট বিধি। পুজিত হন চন্দ্র দেব (Chandra Dev)। মনে করা হয়, এতে সংসারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে।
পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক জগদীশচন্দ্র প্রেসিডেন্সি কলেজে সহকর্মী হিসেবে পেয়েছিলেন প্রফুল্ল চন্দ্র রায়কে। দুজনের আলাপ হয়েছিল ইংল্যান্ডে। প্রিয় স্যার লর্ড র্যালেকে নিজের কলেজের গবেষণাগার ঘুরে দেখানোর জন্য অপমানিত হন জগদীশ। আর সেই স্যারের প্রচেষ্টাতেই জগদীশ ইংল্যান্ড যান ও বাঙালির মুখ উজ্জ্বল করেন। এই কৃতী বাঙালি দেশে ফিরলে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে কয়েকজন আত্মীয় ছাড়া আর কেউই রেল ষ্টেশনে উপস্থিত ছিলেন না। ছিলেন কেবল ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার। অধ্যাপক জগদীশচন্দ্রের জীবনের এক অজানা অধ্যায়ের সন্ধান দিচ্ছেন - অনিরুদ্ধ সরকার
শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্রনাথের নোবেল পদক খোয়া গিয়েছে
এবার কি ১২৫তম জন্মবর্ষে খোয়া গেল নেতাজির ঐতিহাসিক টুপিও
রবিবারই এমন অভিযোগ করেছিলেন চন্দ্রকুমার বসু
একদিনের মধ্যেই অবশ্য সেই টুপির খোঁজ দিল মোদী সরকার