ISRO জানিয়েছে, 'LRO-তে Lunar Orbiter Laser Altimeter (LOLA) ব্যবহার করা হয়েছিল। চন্দ্রযান-৩ এর পূর্ব দিকে এলআরও উঠার সাথে সাথে চাঁদের বুকে রাতের সময় পর্যবেক্ষণটি হয়েছিল।'
২০২১ সালের অক্টোবর থেকে কেন্দ্রীয় সরকারী অফিস থেকে ৯৬ লক্ষ ফিজিক্যাল ফাইল সরানো হয়েছে। আবর্জনা অপসারণের ফলে সরকারি অফিসে প্রায় ৩৫৫ লক্ষ বর্গফুট জায়গা খালি হয়েছে।
২ অক্টোবর, JAXA ঘোষণা করেছিল যে চাঁদের মহাকাশযান তদন্ত করার জন্য স্মার্ট ল্যান্ডার ৩০ সেপ্টেম্বর পৃথিবীর কক্ষপথ ছেড়ে যাওয়ার জন্য একটি ইঞ্জিন উৎক্ষেপণ করেছে।
চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞানের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হচ্ছে কিন্তু সেখান থেকে কোনো সংকেত পাওয়া যায়নি। কয়েকদিন আগে চাঁদে রাত হওয়ায় দুজনকেই স্লিপ মোডে রাখা হয়।
এই পরিস্থিতিতে ইসরোর সামনে এখন বড় প্রশ্ন আদৌ কি চাঁদনি রাতের পর চোখ খুলবে ভারতের মহাকাশ দূত। এরইমধ্যে শুক্রবার বিশেষ আপডেট দিল ভারতের মহাকাশ গবেষনা সংস্থা।
আদৌ কি নতুন করে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হবে ল্যান্ডার বিক্রম আর রোভার প্রজ্ঞানের সঙ্গে? শুক্রবারই চূড়ান্ত পরীক্ষা। এই পরিস্থিতিতে এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।
বৃহস্পতিবার রাত থেকেই নানাবিধ পরীক্ষা নিরীক্ষা চালু করেছে ইসরোর বিজ্ঞানীরা। শুক্রবার দিনভর আরও একাধিক পদ্ধতি কার্যকরী করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।
১৪ দিন ধরে চাঁদে তাপমাত্রার বিশাল হ্রাস দেখা যায়। এখানকার তাপমাত্রা মাইনাস ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যায় রাত চলাকালীন।
আর মাত্র দু'দিন পরই ফের চাঁদের মাটিতে পড়বে সূর্যের আলো। অবশেষে কি তবে আবার ঘুম ভাঙবে ইসরোর চন্দ্রযান-৩ এর?
দীপক কুমারের আর্থিক দুর্দশার কারণ প্রকাশ্যে। HEC ভারত সরকারের একটি কোম্পানি। এই সংস্থা চন্দ্রযান -৩ নির্মাণ থেকে উৎক্ষেপণে বিশেষভাবে যুক্ত ছিল।