আপনি আপনার পরিমাণ অনুযায়ী দান করুন। এতে শনিদেব শীঘ্রই প্রসন্ন হবেন। আজকের নিবন্ধটি এই বিষয়ে। আজ এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাবো শনি জয়ন্তীতে রাশিচক্র অনুযায়ী কোন কোন জিনিস দান করা যেতে পারে।
জ্যৈষ্ঠ মাসের অমাবস্যা পড়ছে সোমবার। সোমবার অমাবস্যার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এবার বছরের শেষ হবে সোমবতী অমাবস্যা। শুধু তাই নয়, এই দিনে বট সাবিত্রী উপবাস ও শনি জয়ন্তীর বিশেষ সমাপতনও হচ্ছে।
শাস্ত্র মতে, বিশেষ বিশেষ তিথিতে দান করলে কেটে যায় জীবনের সকল বাধা। কিন্তু, জানেন কি দান করা সব সময়ও শুভ নয়। এমন কিছু জিনিস আছে যা দান করলে হতে পারে কঠিন বিপদ। জেনে নিন কী কী দান করবেন না। শাস্ত্র মতে, এই কয়টি জিনিস দান করা মোটেও শুভ নয়।
আজ রইল বিশেষ টোটকা। এই বিশেষ তিথিতে পালন করুন এই টোটকা। বুদ্ধপূর্ণিমার দিন দান-ধ্যান করা শুভ বলে গণ্য হয়। আজ দরিদ্রদের জল দান করুন। বুদ্ধপূর্ণিমার দিন জল দানে পূণ্য লাভ করবেন। এতে জীবনের সকল বাধা কেটে যাবে।
পূর্ণিমার দিনে দান করা খুব ফলদায়ক বলে মনে করা হয়। তাই আজ গ্রহন শেষ হওয়ার পর অবশ্যই দান করুন। আপনার পরিমাণ অনুযায়ী দান করা ভাল হবে। এর সাহায্যে, দুর্দশা রক্ষা হবে, পাপ ধ্বংস হবে এবং জীবনে সুখ ও সমৃদ্ধি আসবে।
যে কোনও কাজে সফল হতে শুধু পরিশ্রম করলেই হল না। ভাগ্য সঙ্গ দিলে তবেই জয় লাভ করা সম্ভব। ভাগ্য সঙ্গ না দিলে কোনও কাজেই সফল হতে পারবেন না। এবছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিন মেনে চলুন বিশেষ টোটকা। এই দিন কলসি দান করলে পুণ্য লাভ করবেন। সঙ্গে সৌভাগ্য ফিরে পাবেন।
এই দিনে বিশেষ তিনি বা সময় না নিয়েও বিবাহ, গৃহপ্রবেশ, নতুন কাজের শুরু, বাড়ি-গাড়ি কেনার মতো শুভ কাজ করা যায়। কেনাকাটার জন্য এই দিনটিকে খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে এই দিনে সোনা কেনা খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।
নানা রকম সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান সকলেই। কিন্তু, মুক্তির রাস্তা মেলে না। এবার সকল সমস্যার সমাধান হবে জ্যোতিষ টোটকায়। আজ রইল তিনটি জিনিসের হদিশ। এই তিনটি জিনিস দান করুন। এতে যে কোনও সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
বিহারের (Bihar) পূর্ব চম্পারন (East Champaran District) জেলায় তৈরি হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম রামায়ণ মন্দির (Great Ramayana Temple)। এই মন্দির শুধু হিন্দুদের বিশ্বাসের কেন্দ্রই নয়, হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের (Hindu-Muslim Unity) দৃষ্টান্তও হতে চলেছে, কেন জানেন?
দক্ষিণ ভারতের ব্যবসায়ী নিজের পরিচয় আড়াল রাখতে চেয়েছেন। কিন্তু তাঁর দেওয়া সোনার মধ্যে থেকে ইতিমধ্যে ৩৭ কিলোগ্রাম সোনা ব্যবহার করা হয়েছে। মন্দির কর্তৃপক্ষের রিপোর্ট অনুযায়ী ৩৭ কিলো সোনা গর্ভগৃহের দেওয়ালে লাগান হয়েছে।