বিজেপির বুথ এজেন্টরে মারধর করে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল মন্তেশ্বরের শুশুনিয়া পঞ্চায়েতের তুল্ল্যা গ্রামের একটি বুথে। খবর পেয়েই সেখানে যান দিলীপ ঘোষ।
ভোটের দিনেও বেসুরো দিলীপ ঘোষ। তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কীর্তি আজাদকে নিশানা করে বিতর্কিত মন্তব্য বিজেপি প্রার্থীর।
ভোট গ্রহণের আগেই জয়ের ব্যাপারে অত্যান্ত আশাবাদী দিলীপ ঘোষ। এদিন তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের সুরেই স্লোগান দেন। তিনি বলেন, 'দল যার যার, ভোটার সব দিলীপ ঘোষের।'
দিলীপ ঘোষ নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় গোটা ঘটনার কথা শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, মাছ বিক্রেতার শ্বাসকষ্টের কথাও।
বর্তমানে দলবদলুদের বিজেপি বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় কিনা এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি সরাসরি না বলে দেন। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় বঙ্গ বিজেপির মুখ্যমন্ত্রীর মুখ কি শুভেন্দু অধিকারী।
এবার ফের মুখ খুললেন তিনি। এদিন তিনি বলেন বাংলা বারুদের স্তূপে বসে আছে এবং এখানকার পরিস্থিতি যে কোনও সময় খারাপ হতে পারে।
বর্ধমান দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। প্রচারে বেরিয়েছিলেন ভাতারে। সেখানেই তিনি সাংবদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ১৫ লক্ষ টাকার অপেক্ষা করে অনেকেই তো ওপরে চলে গেল!
বিজেপি এই রাজ্যে প্রথম থেকেই ভালো ফলের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে রয়েছে। তৃণমূলও জমি ছাড়তে নারাজ। তাহলে সেয়ানে সেয়ানে টক্কর হতে চলেছে কি! বলা হচ্ছে এবার ইউসুফ পাঠান থেকে দিলীপ ঘোষ, মহুয়া মৈত্র সহ জনপ্রিয় নেতা-নেত্রীরা হারের মুখ দেখতে পারেন।
বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ এবং কংগ্রেস নেত্রী সুপ্রিয়া শ্রীনেটের বক্তব্যের বিষয়ে, নির্বাচন কমিশন উভয় নেতাকে নোটিশ জারি করেছিল এবং তাদের উত্তর চেয়েছিল।
ফের বিতর্কে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের প্রার্থীর বিরুদ্ধে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে কুরুচিকর মন্তব্যের অভিযোগ উঠেছে।