কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের মেয়ে ডি বীনা গত ৩ বছর ধরে একটি বেসরকারি কোম্পানি, কোচি মিনারেলস অ্যান্ড রুটাইল লিমিটেড (সিএমআরএল) থেকে ১.৭২ কোটি টাকা মাসিক কিস্তি পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করে এনবিডিএ জানিয়েছে কোচিতে যেভাবে মালয়ালম নিউজ চ্যানেল এশিয়ানেটের অফিস এবং পরবর্তীতে কেরালার কোঝিকোড়ে তার অফিসে তল্লাশি চালায়, তা রীতিমত নিন্দনীয়।
রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলনেতা ভিডি সতীসান বলেন, ‘বিরোধীদের ভয় আর প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়ার ভয়। এই সরকার ভয় নিয়ে শাসন করে চলেছে।’
মানব উন্নয়ন সূচক অনুযায়ী দেশের মধ্যে কেরালা সব থেকে আগে বলেও দাবি করেন তিনি। প্রকাশ্য সভায় এদিন বিবিসির অফিসে আয়কর অভিযান নিয়েও সুর চড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
ইউডিএফ নেতৃত্ব এটিকে একটি ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয়’ বলে অভিহিত ক’রে কেরল সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে।
খেতমজুর সংগঠনের প্রকাশ্য সমাবেশের জন্য পুলিশ প্রশাসনের তরফে অনুমতি না মিললেও সিপিএমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবেই।
বিজেপির বিশ্বস্ত সূত্রে খবর, ঈশ্বরাপ্পার বাড়িতে শাহ তাদের দুজনের সঙ্গে দেখা করেন। দুই নেতাই শাহের দুপাশে বসেন। ছিল সম্পূর্ণ নীরবতা। শাহ কোন আলোচনায় না জড়িয়ে টিভি দেখতে থাকেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদ থেকে রাজ্যপালকে সরানোর জন্য তৎপর পিনারাই বিজয়নের সরকার। কেরলের কলামণ্ডলম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে সরানো হল রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খানকে।
রাজ্যপাল আরিফ মোহাম্মদ খান কেরলের অর্থমন্ত্রীর মন্তব্যকে ‘প্রচণ্ড উদ্বেগজনক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি এও জানিয়েছেন যে, মন্ত্রীর বিবৃতিগুলি জাতীয় ঐক্যের উপর ‘ক্ষতিকর প্রভাব' ফেলতে পারে।