বিশ্বকর্মা পুজোর দিন সকালে কয়েকটি পোস্টার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে কাঁথি শহরে। যেখানে শুভেন্দু অধিকারীর ছবি ছাপা রয়েছে। আর তলায় আলতা দিয়ে লেখা রয়েছে. 'আমাকে ছুঁয়ো না।'
পুলিশ সূত্রে খবর দমদমের বাসিন্দা রাজকুমার পেশায় শিক্ষক। ঘটনার পরই মাথা মুড়িয়ে দাড়ি, গোফ কামিয়ে ফেলেন রাজকুমার ও বিকাশ। এমনকি বাড়ি থেকেও পালিয়ে যান তারা। অবশেষে এগরা থেকে গ্রেফতার করা হয় রাজকুমারকে এবং কুলতলি থেকে গ্রেফতার করা হয় বিকাশকে।
বিজেপি ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রাজ্যে নির্দেশিকাও পাঠিয়েছে এবং তাদের ইভেন্টগুলিতে অংশ নিতে সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করার আবেদন করেছে। যাতে এই অনুষ্ঠানগুলি দেশব্যাপী উদযাপিত হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম সহ নমো অ্যাপে সেগুলি আপলোড করতে বলেছে।
নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আবারও রাজ্য সরকারকে নিশানা করেন বিজেপি নেতা তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি রাজ্য সরকারের নিয়োগপত্র বিলি থেকে শুরু করে, মধ্য শিক্ষা পর্যদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের গ্রেফতারি নিয়ে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন
বিজেপির দাবি পুলিশকে গুলি চালাতে উস্কানি দিচ্ছে তৃণমূল। উনি সঞ্জয় গান্ধীর মত সুপার সিএম হয়ে গিয়েছেন। সুকান্তবাবু আরও বলেন, ‘অভিষেক বলেছেন ওনার জায়গায় আমি থাকলে কপালে গুলি করতে বলতাম। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন পুলিশ চাইলেই গুলি চালাতে পারত।’
শাসক বিরোধী তরজায় উত্তপ্ত রাজ্য বিধানসভা। নজিরবিহীনভাবে শাসক ও বিরোধী উভয় দলের সদস্যরাই কক্ষ ত্যাগ করলেন। প্রথমে বিজেপি রাজ্য সরকারির দুর্নীতির বিরুদ্ধে আলোচনার জন্য মুলতুবি প্রস্তাব আনে। কিন্তু সেই সেই প্রস্তাব গৃহীত হয়নি
কয়লা পাচারকাণ্ডে এবার দলবদলু বিজেপি নেতা জীতেন্দ্র তিওয়ারিকে তলব করল সিআইডি। শুক্রবার তাঁকে ভবানীভবনে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আসানসোল লাগোয়া এলাকায় কয়লাপাচার সংক্রান্ত অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই মামলায় বেশ কয়েকজন পুলিশ আধিকারিকেরও নাম হয়েছে।
“ভায়োলেন্স লাইকস মি” (হিংস্রতা আমাকে পছন্দ করে) বলছেন কেজিএফ সিনেমার ‘রকি’, আর তাঁর গায়ে লেখা ‘বিজেপি’। তৃণমূলের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে শেয়ার করা ভিডিও নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য।
পয়গম্বর বিতর্কের অশান্তির পর বুলডোজার চলেছিল উত্তর প্রদেশের কানপুর, সাহারানপুর, প্রয়াগরাজে। অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে বেশ কিছু মানুষের বাড়ি ঘরের উপর দিয়ে বুলডোজার চালিয়ে দেওয়া হয়েছিল যোগী রাজ্যে।
বিজেপির নবান্ন অভিযান কর্মসূচিতে গলকাল কলেজ থেকে হাওড়ার দিকে আসে একটি মিছিল। হাওড়া ব্রিজের কাছে এসে সেই মিছিল রীতিমত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের সঙ্গে খন্ড যুদ্ধ বাঁধে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। এলোপাথারি ঢিল ছোড়ায় জখম হন একাধিক পুলিশ কর্মী।