এই ঘটনায় ভোররাতে সন্তোষ মহন্ত নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। খুনে ব্যবহার করা আগ্নেয়াস্ত্রটি উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলের আশপাশে সকাল থেকেই বিশেষ তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।
আজ কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায় বিজেপির তরফে এই প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। সকাল ১০ নাগাদ প্রথম মিছিল বের হবে ব্যারাকপুরে। জেলা কার্যালয় থেকে এই মিছিল বের করা হবে।
রবিবার নিউটাউনের ইসকন মন্দিরের গোশালায় দেখা করতে গিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার। ইসকনের কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাসের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।
সোমবার কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মন্ত্রী যশপাল আর্য (Yashpal Arya) ও তাঁর বিধায়ক পুত্র সঞ্জীব আর্য। ছবারের বিধায়ক যশপাল আর্য পুষ্কর সিং ধামি সরকারের পরিবহণ মন্ত্রী।
বরুণ গান্ধী সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে বলেছেন, 'লাখিমপুরকে হিন্দু নাম শিখ যুদ্ধে পরিণত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এটি কেবল একটি অনৈতিক ও মিথ্যা আখ্যান নয়।'
রাজনীতি ভুলে তৃণমূল-বিজেপি একমঞ্চে। একটি অরাজনৈতিক সংগঠনের ধর্না বিক্ষোভ মঞ্চে বিভিন্ন দাবি নিয়ে একসঙ্গে গেল শাসক-বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের।
তৃণমূলের এক যোগদান সভায় হাজির হয়ে বিজেপি ত্যাগ করলেন দাপুটে নেতা তথা গত বিধানসভার প্রার্থী মোহন হালদার। সেইসঙ্গে নবগ্রাম ৩ নম্বর মণ্ডল সভাপতি হাবল চন্দ্র মণ্ডলও যোগ দিয়েছেন ঘাসফুল শিবিরে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ওই মহিলাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন নীহার রঞ্জন। চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের পাহারপুর ও সুতাহাটিতে তৃণমূলে যোগদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে প্রায় এক হাজার বিজেপি কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিধায়ক।
পুজোর মণ্ডপের ভিতরে পরিবেশ একেবারে অন্যরকম। কৃষক আন্দোলন, তাঁদের সমস্যা, তাঁদের উপর হওয়া অত্যাচারের ছবি তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকলেন বিরোধী বিধায়করা। তবে বিজেপি বিধায়ক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেবল মাত্র মুকুল রায়।