বিধানসভা নির্বাচনে টিকিট পাননি জয়। তারপর থেকেই বেসুরো মন্তব্য করছিলেন তিনি। এমনকী, নির্বাচনের পর বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছিলেন। দলের খারাপ ফলের জন্য দায়ি করেছিলেন বঙ্গ বিজেপির একাধিক নেতাকে।
২৫ নভেম্বর ত্রিপুরার আগরতলা পুরনিগম, ১৩টি পুর পরিষদ এবং ৬টি নগর পঞ্চায়েত অর্থাৎ মোট ৩৩৪টি আসনে নির্বাচন হবে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩ নভেম্বর। আর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ৮ নভেম্বর।
সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকাহত বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার সহ আরও অনেকে। শোকপ্রকাশ করেছেন সবাই। আর তা নিয়েই এবার সরাসরি কোনও রাজনৈতিক নেতার নাম না করে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ডেরেক ও'ব্রায়েনের স্পষ্ট কথা চারটির মধ্যে তিনটিতে বিজেপি প্রার্থীদের জামানত জব্দ হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে তিনি আরও বলেছেন রাজ্যের ভোট পরিসংখ্য থেকে স্পষ্ট বিজেপি ও সিপিএম দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান ধরে রাখার জন্য লড়াই করেছে।
হিমাচল প্রদেশের যে তিন বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হয়েছে সেগুলি হল আরকি, ফতেহপুর, জুব্বল-কোটখান। আরকি কেন্দ্রে জয়ী কংগ্রেসের সঞ্জয়।
ত্রিপুরায় গিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভা থেকে তৃণমূলে যোগ দিলেন রাজীব। যোগ দেওয়ার পর মঞ্চে দাঁড়িয়ে অভিষেককে আলিঙ্গনও করেন। এরপর তিনি বলেন, "স্বীকার করছি ভুল করেছিলাম। আমি অনুতপ্ত।" এনিয়ে রাজীবকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।
-বুধবার কর্ণাটক বিধানসভার বিরোধী দলনেতা সিদ্দারামাইয়া বিট কয়েক কেলেঙ্কারি মামলাকে পুনরুত্থিত করে একহাত নিয়েছেন বিজেপিকে।শুক্রবার সিদ্দারামের অভিযোগের পাল্টা জবাবে বোমাই বলেন, সিদ্দারাম যদি তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে কোনও প্রমান দিতে পারেন তাহলে বিজেপি সরকারের তরফে সেটার যথার্থ বিচার হবে।
বিজেপির পোলিং এজেন্ট তাপস দাস। শান্তিপুর বিধানসভার বেলঘড়িয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাহান্নবিঘা এলাকার দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর অভিযোগ, শুক্রবার রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ওই বিজেপি কর্মীর বাড়িতে হামলা চালায়।
এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনকে সঠিক পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছেন জয় সাহা। তিনি বলেন, "শুধু রিপোর্ট তলব করলেই চলবে না। নির্বাচন কমিশনকে ব্যবস্থাও নিতে হবে। বুথের বাইরে বেআইনি জমায়েতকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে।"
সরকারি বৈঠকের অনুষ্ঠান মঞ্চে তৃণমূল নেতাকে বসার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। পাশাপাশি পুলিশের তরফে সেই তৃণমূল নেতার নাম ও দলীয় পদ মাইকে ঘোষণা করা হয়। সরকারি বৈঠকে কেন শুধুমাত্র শাসকদলের নেতাকে আসনে বসানো হল?