দুদিন আগেই ১১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী তাপস ধারার হয়ে ভোট প্রচার করতে দেখা গিয়েছিল প্রাক্তন ক্রিকেটার অশোক দিন্দাকে। এবার কলকাতা কর্পোরেশনের বেহালা পূর্ব ১১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি মনোনীত প্রার্থী স্বপ্না ব্যানার্জির সমর্থনে নামলেন।
'আমরা চাই কলকাতার সমস্যার সমাধান হোক', রবিবার বেহালা ১২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মনোনীত বিজেপি প্রার্থী শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্যের সমর্থনে এদিন জনকল্যাণ এলাকায় পায়ে হেঁটে প্রচারে বেরোলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
সম্প্রতি ৯ ডিসেম্বর তাঁকে দেখা যায় নদীয়ার কৃষ্ণনগরের প্রশাসনিক বৈঠকে। সেখানে দলীয় গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে বিস্তর বকঝকাও করেন তিনি। এবার ওই দিনের বৈঠক নিয়েই নতুন করে দানা বাঁধল বিতর্ক। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলেও।
রাজ্যে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম আঁতুড়ঘর বলা হয় সিঙ্গুরকে। বাম শাসনের পতন আর তৃণমূলে উত্থানের পিছনে সিঙ্গুর আন্দোলন অনেকটাই দায়ি বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্ত হন মহম্মদ আলি এবং জুলফিকার আলি নামে দুই বিজেপি কর্মী। শনিবার বারাসাতে মৃত বিজেপি কর্মীর বাড়িতে তদন্ত সূত্রে গেল সিবিআই।
কার্যত ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চলেছেন তৃণমূলের প্রার্থী তথা বিদায়ী কাউন্সিলর শামস ইকবাল। কারণ গোটা ওয়ার্ড কার্যত বিরোধী শূন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। লড়াই হতে চলেছে নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে। আর তাতে যে জয় একপ্রকার নিশ্চিত তা এখনই বুঝে গিয়েছেন সকলে।
এরাজ্যে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তাই বিশালাকারের কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে এসে রাজ্য সরকারের বিশাল অঙ্কের টাকা খরচ করার পেছনে কোনও যৌক্তিকতা নেই। এ রাজ্যের পুলিশ যথেষ্ট দক্ষ।তাদের মাধ্যমেই কলকাতা পুরভোট নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলেই এদিন মত প্রকাশ করতে দেখা গেল ফিরহাদকে।
দিল্লি বিজেপির অভিযোগ দিল্লিতে দ্বিতীয় তরঙ্গের সময় যখন একের পর এক মানুষ হাসপাতাল, চিকিৎসা পরিষেবা না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে তখন কেজরিওয়াল সরকার সেদিকে নজর দেয়নি।
'ইভিএমে ভিভিপ্যাড যুক্ত না হলে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হবে বিজেপি', নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকের পর একথা জানালেন শুভেন্দু অধিকারী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে তমজেন ইমা আলং বলেছেন, 'নিরীহ সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে এধরনের গণহত্যার কোনও যৌক্তিকতা থাকতে পারে না।