রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জেলা স্তরের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছিলেন। পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকায় স্বাস্থ্য সেবার জন্য তিনি টেলিমেডিসিনের ওপর জোর দেন। খতিয়ে দেখেন দেশের হাসপাতাল, শয্যা, অক্সিজেনের অবস্থা। প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, ওষুধ ও ভেন্টিলেটরের সরবারাহের ব্য়বস্থার ওপরেও নজর দিয়েছেন।
বর্তমানে দেশে করোনা সংক্রমণ দ্রুতগতিতে বাড়ছে। দৈনিক আক্রান্তের পরিসংখ্যানের গড় ১ লক্ষর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ওমিক্রনের কারণেই দেশে কোভিড সংক্রমণ দ্রুত হচ্ছে বলেও মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রাজ্যে আংশিক লকডাউনের পথে হেঁটেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেছিলেন ২৪ ডিসেম্বর। সেখানে তিনি আধিকারিকজের সতর্ক ও সাবধান থাকার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন ভারতে করোনাভাইরাসের তৃতীয় তরঙ্গ আছড়ে পড়তে পারে। মাত্র ১৫ দিন পরে আবারও কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করলেন মোদী।
শাসকদল থেকে শুরু করে বিরোধীরা এখন জোরকদমে প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে সব রাজনৈতিক দলগুলি। আসলে এই সময় প্রস্তুতিতে কোনও খামতি রাখতে চাইছেন না তাঁরা। বাঁকুড়া জেলাজুড়ে এখন ভোট নিয়ে রীতিমতো সাজোসাজো রব রয়েছে।
ডক্টর মনমোহন বৈদ্য আরও বলেন যে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে দেশজুড়ে এখন অমৃত মহোৎসব পালিত হচ্ছে। এর জন্য বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্নভাবে এই উৎসবকে পালন করছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র গুটিকতক কিছু মানুষের জন্য যে স্বাধীনতা এসেছে এমনটা নয়।
তেলেঙ্গানার (Telangana) হায়দরাবাদে (Hyderabad) শুরু হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠক (Akhil Bharatiya Samanvay Baithak)। ৩৬টি শাখা সংগঠনের ২১৬ জন কর্মকর্তা আলোচনা করবেন শিক্ষাকে কীকরে ভারত কেন্দ্রিক করা যায়, তাই নিয়ে।
'সকলেই তো আমাদের মতো রাস্তার ওপর মিটিং করেন না', বুধবার জয়প্রকাশদের গোপন বৈঠক নিয়ে খোঁচা দিলীপের। মেদিনীপুর শহরে চা-চক্র সেরে পৌর নির্বাচনী দেওয়াল লিখন শুরু করলেন দিলীপ ঘোষ।
মতুয়া বিধায়কদের আগামীর কার্যলকাপ ঠিক করতে বৈঠক ডাকেন শান্তুন। তাদের আগামীর রণকৌশল ঠিক করতেই ডাক পড়ে সুব্রত ঠাকুর, অশোক কীর্তনীয়া, অসীম সরকার, অম্বিকা রায় এবং মুকুটমণি অধিকারী, আশিস বিশ্বাস এবং বঙ্কিম ঘোষের মতো বিজেপি বিধায়কদের।
ক্যাবিনেটের আগামী বৈঠকেই বকেয়া মহার্ঘ্য ভাতার বিষয়টিকে সামনে আনা হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যূনতম মাসিক বেতন ১৮ হাজার টাকা থেকে ২৬ হাজার টাকা পর্যন্ত করার বিষয়টিকেও চূড়ান্ত করার আভাস।
সূত্রের খবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবার মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে করোনাভাইরাসের নতুন রূপ ওমিক্রনের সংক্রমণ যে বাড়ছে তা নিয়ে আলোচনা করবেন।