হিমাচল প্রদেশের কসৌলীর সরকারি পরীক্ষাগার সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবরেটরিতে চলছে টেস্টিং-এর কাজ। কসৌলীর সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবরেটরিতে এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ইনকোভ্যাক টিকা এসে পৌঁছেছে বলে সূত্রের খবর।
১৮ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সীরা বুস্টার ডোজ হিসেবে এই ভ্যাকসিন নিতে পারবে। কোথায় কী ভাবে এই টিকা নেওয়া যাবে সেবিষয়ও দ্রুত জানানো হবে।
শুক্রবার থেকেই টিকাকরণের কর্মসূচিতে ন্যাজাল ভ্যাকসিনকে যুক্ত করা হয়েছে। প্রথমে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেই পাওয়া যাবে এই টিকা ।
নতুন অনুনাসিক বুস্টার ডোজ বাজারে নিয়ে এল ভারত বায়োটেক । আগামী সপ্তাহ থেকেই কোউইন প্ল্যাটফর্মে উপলব্ধ করা হবে ডোজটি। প্রধানত ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের দেওয়া যাবে এই ভ্যাকসিন
এক বিবৃতিতে ভারত বায়োটেক জানিয়েছে, সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে টিকা প্রথম দু'টি ডোজের তুলনায় বুস্টার ডোজ মানবদেহে পাঁচগুণ বেশি ভাইরাসের অ্যান্টিবডি প্রস্তুত করতে সক্ষম ৷ তাদের তৈরি কোভিড টিকা SARS-CoV-2 এর বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদী রোগ প্রতিরোধ কার্যকর ক্ষমতা প্রদানে সক্ষম।
করোনা পরিস্থিতিতে সুখবর দিল ভারত বায়োটেক। ২ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের জন্যও তাদের তৈরি কোভ্যাক্সিন টিকা সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ বলে দাবি করা হয়েছে সংস্থার তরফে। জানানো হয়েছে, কোভ্যাক্সিন নিরাপদ, সহিষ্ণু এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।
ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) তৈরি কোভ্যাক্সিনকে (Covaxin) ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য জরুরী অবস্থায় ব্যবহারের ছাড়পত্র দিল ডিসিজিআই (DCGI)। এর আগে জাইডাস ক্যাডিলার (Zydus Cadila) তিন-ডোজের ডিএনএ ভিত্তিক করোনা টিকাকেও (Coronavirus Vaccine) শিশুদের ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।
করোনা টিকার বুস্টার ডোজের স্বপক্ষে বক্তব্য রাখলেন হায়দ্রাবাদের ভারত বায়োটেকের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান পরিচালক কৃষ্ণা এলা। তাঁর দাবি অ্যান্টি করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার ছয় মাসের মধ্যে একটি বুস্টার ডোজ করোনা প্রতিরোধে আদর্শ হবে।
ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন জরুরি ব্যবহারের জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দ্বারা অনুমোদিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জরুরি ব্যবহারের তালিকা বিশ্বব্যাপী অ্যাক্সেস ও কোভ্যাক্সিনের প্রাপ্যতা ত্বরান্বিত করবে।