মহারাষ্ট্রের জলগাঁওয়ের পাণ্ডবওয়াদা হিন্দু সংগঠনের লোকেরা দাবি করে যে এটি একটি মন্দির এবং আজকের নয়, এটি একটি খুব প্রাচীন মন্দির। এ ঘটনায় ওই এলাকার মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে মন্দির দখলের পাশাপাশি মসজিদে রূপান্তরের অভিযোগ তুলেছে হিন্দু সংগঠনগুলো।
২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর-এ, বিতর্ক শেষ হওয়ার পরে আদালত বারাণসীর শ্রিংগার গৌরীর নিয়মিত পূজার দাবিতে তার রায় সংরক্ষণ করেছিল। আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি বারাণসী জেলা বিচারকের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছিল
আবেদনকারীরা ৮ এপ্রিল, ২০২১ তারিখের বারাণসী আদালতের আদেশকেও চ্যালেঞ্জ করেছে, যা ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক সমীক্ষা বা এএসআই-কে জ্ঞানবাপি মসজিদ কমপ্লেক্সের একটি বিস্তৃত সমীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছে।
আগ্রা দুর্গের প্রাঙ্গণে অবস্থিত একটি মসজিদের সিঁড়ি খননের নির্দেশ দেওয়ার জন্য আগ্রা আদালতকে অনুরোধ করেছে একটি হিন্দু সংগঠন। শ্রী কৃষ্ণ জন্মভূমি সুরক্ষিত পরিষেবা ট্রাস্ট আগ্রার সভাপতি পীযূষ পান্ডে এবং আরও দু'জনের মাধ্যমে পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্বাচনী এলাকা বারাণসী। সেখানেই রয়েছে জ্ঞানবাসী মসজিদ। কট্টর হিন্দুপন্থীরা বিশ্বাস করে এটি একটি মন্দির ধ্বংস করে নির্মাণ করা হয়েছে।
মথুরার সিনিয়র সিভিল জজ বিভাগের বিচারক সোনিকা ভার্মা ২০ জানুয়ারির মধ্যে সমীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। বাদী বিষ্ণু গুপ্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমিনের কাছে প্রতিবেদনও চেয়েছে আদালত।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর কেটে গেছে ৩০ বছর। সরজু দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। বদলে গেছে অযোধ্যা। কড়া নিরাপত্তা থাকলেও অযোধ্যাবাসী নিজেদের জীবন গুছিয়ে নিতেই বেশি ব্যস্ত।
এলাহাবাদ হাইকোর্টে বারাণসীর জ্ঞানবাপী বিরোধ সম্পর্কিত মোট পাঁচটি পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে। দুটি পিটিশনে একটি ব্যবস্থা কমিটির পক্ষ থেকে এবং অন্যটি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের তরফে দায়ের করা হয়েছে।
অযোধ্যার ধন্নিপুর গ্রামে অবস্থিত ৫ একর জমিতে মসজিদ তৈরির কাজ শুরু হতে চলেছে। রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ মামলায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ধন্নিপুরের এই জমি ওয়াকফ বোর্ডকে দেওয়া হয়েছিল।
কাশীবিশ্বনাথের জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলা নয়া মোড়। একটি আলাদা বেঞ্চ গঠন করেই হবে শুনানি। শুনানি হবে শুক্রবার থেকে।