প্রত্যেক মহিলাই একজন ব্যক্তিকে নিজের ‘স্বামী’ বলে দাবি করছেন এবং সন্তান-সহ তাঁর থেকে খোরপোশের দাবি জানাচ্ছেন দেখে কোনও সুরাহা করতে পারছেন না স্থানীয় পঞ্চায়েতের সদস্যও।
রেস্তরাঁ থেকে অন্য পুরুষ ও মহিলাদের জিন্স শার্ট বা হটপ্যান্ট পরে বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। কিন্তু, শুধুমাত্র ধুতি পরা যুবককেই ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হল না কেন, সেই বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নেটিজেনরা।
প্রকাশ্য দিবালোকে ভিড় রাস্তায় বাইকের ওপর কখনও বসে, কখনও দাঁড়িয়ে, কখনও আবার সাপের মতো প্যাঁচ খেলে কায়দাবাজি করছিলেন এক যুবক। পেছন থেকে তাঁর কাণ্ড-কারখানার ভিডিও রেকর্ডিং করতে থাকেন অন্য গাড়ির চালকরা। কিন্তু, আচমকাই ঘটে যায় বেগতিক।
ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। যেখানে পাহাড়ের একাংশ ধরে ঝুলতে দেখা যাচ্ছে একটি ছেলেকে। তাঁকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে তাঁরই তিন বন্ধু।
সম্প্রতি একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে রেকর্ড করা হয়েছে একটি অত্যাশ্চর্য দৃশ্য, যা নেটিজেনদের কার্যত অবাক করে দিয়েছে।
স্ত্রী ও ২ বছরের কন্যা সন্তানকে নিয়ে এই গ্রামে থাকতেন বছর পঁচিশের কে গণেশ পাত্র। ২০২০ সালে গণেশের সঙ্গে বিয়ে হয় বাসন্তির।
রাতের অন্ধকারে নারীদের হয়রানি প্রকৃতপক্ষে কার দোষ? তা ধরা পড়ল উত্তরপ্রদেশের সাম্প্রতিক ভাইরাল ভিডিওতে।
অন্য আরেকজন যুবকের সঙ্গে দুর্গার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই কথা জানতে পেরে তার পূর্বতন স্বামী একেবারে মারমুখী হয়ে ওঠে।
নিজের কাকিমা পূজা রায়কে ভালবাসত মানস রায়। ঘটনার পর মৃত কাকা বিশ্বজিত্ রায়ের দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করেছে অভিযুক্ত পূজা রায় ও মানস রায়কে। এই পূজা ও মানসের মধ্যেই অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।
প্রেম করতে গিয়ে ধরা পড়তেই ভুলের খেসারত দিতে হল বেদম মার খেয়ে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এমনই এক ভিডিও, যা দেখে দ্বিমতে বিভক্ত হয়ে গেছে ইন্টারনেট দুনিয়া।