মঙ্গলবার সকালে বাঁকুড়া শহরের নতুনগঞ্জের পার্টি অফিসে গিয়েছিলেন স্থানীয় নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার। সেখানেই দলের একাংশ তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়।
শুভেন্দু অধিকারী সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গতে এক জনই বাংলার মেয়ে রয়েছে। যাকে নৃশংসাতা ছুঁতে পারে না। অন্যনা রয়েছে পুলিশের হাতে অপমানিত হওয়ার জন্য।
নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন নিয়ে নতুন প্রস্তব দিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর তথা বিএসএফ-এর আইজি। কোনও বুথে হাপ সেকশনের কমে বাহিনী থাকতে পারবে না।
২০১৯-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনের বেপরোয়া সন্ত্রাস এখনও ভোলেনি রাজ্যের মানুষ। তারপর অনেক টালবাহানার পর রাজ্যে ফের পঞ্চায়েত নির্বাচন। কিন্তু, এবারও নির্বাচনী সন্ত্রাসে যে ছবি ধরা পড়ছে তাতে আরও বেশি করে আস্থা হারাল পুলিশ প্রশাসন।
পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি উঠেছে। রাজ্য পুলিশে আস্থা নেই বিরোধীদের। আবার যৌথ মঞ্চও নিরাপত্তার কারণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সরব হয়েছে।
রাজ্য পুলিশের সমালোচনায় এবার সরব সৌগত রায়। তিনি বলেন পুলিশ যদি কাজ না করে তাহলে আগে যেন তাঁকে জানান হয়। তিনি জানাবেন মুখ্যমন্ত্রীকে।
অধীর রঞ্জন চৌধুরী বৈঠকে প্রবীণ সুদের প্রার্থীতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। ১৯৮৬ ব্যাচের আইপিএস অফিসার প্রবীন সুদ এই পদের জন্য সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন।
১৩ মে, শনিবার বিকেলবেলা জানা যায় যে, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তরফ থেকে এই সভার অনুমতি পাওয়া যায়নি।
শুধুমাত্র নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততর করাই নয়, পুলিশের প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়াও অত্যন্ত কম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ নিয়েছেন রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী।
গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা সমিতির পক্ষ থেকে প্রশ্ন তোলা হয় যে, এরপরেও কি শ্রী মনোজ মালব্যের ডিজি পদে থাকার কোন নৈতিক অধিকার থাকে?