কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা, মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী, পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। রাজ্যপালকে দেওয়া হল গার্ড অফ অনার।
রাজ্যপাল রাজভবনে স্থানান্তরিত হওয়ার পর, রাজ্য-রাজ্যপালের মধ্যে সুসম্পর্ক অটুট থাকে কিনা, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সমস্ত রাজনৈতিক দল।
রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস মনে করেন যে রাজ্যপালের ভূমিকা হল ‘সঠিক সমাধানের’ মাধ্যমে রাজভবন এবং শাসকদল তৃণমূল সরকারের মধ্যে ‘সমস্ত দ্বন্দ্বের সমাধান’ করে রাজ্য এবং কেন্দ্রের রেষারেষি মেটানো।
সূত্রের খবর দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন আনন্দ। প্রাক্তন আইএএস আধিকারিক এবং সম্প্রতি মেঘালয় সরকারের উপদেষ্টা আনন্দের জন্ম কেরলের কোট্টায়ামে। ১৯৫১ সালে ২ জানুয়ারি।
বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল পদে নিযুক্ত হলেন ডাঃ সিভি আনন্দ বোস। সিভি আনন্দ বোসের নিয়োগ তার অফিসের দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদ থেকে রাজ্যপালকে সরানোর জন্য তৎপর পিনারাই বিজয়নের সরকার। কেরলের কলামণ্ডলম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ থেকে সরানো হল রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খানকে।
অর্থমন্ত্রীর ওপর প্রচণ্ড রেগে গিয়ে রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান সোজাসুজি চিঠি লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের কাছে। ‘তাঁর ওপর আমার আস্থা সীমাহীন’, জবাব দিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
রাজ্যপাল আরিফ মোহাম্মদ খান কেরলের অর্থমন্ত্রীর মন্তব্যকে ‘প্রচণ্ড উদ্বেগজনক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি এও জানিয়েছেন যে, মন্ত্রীর বিবৃতিগুলি জাতীয় ঐক্যের উপর ‘ক্ষতিকর প্রভাব' ফেলতে পারে।
আড়ম্বরতা নিয়ে যখন শাসকদলের বিরুদ্ধে হাজার হাজার অভিযোগ, তখন দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিন্তু ছোট্ট ঘরটিতে থাকতেই অভ্যস্ত এবং স্বচ্ছন্দ।
পশ্চিমবঙ্গ ও মণিপুরের গর্ভনর লেফটেন্যান্ট এল গণেশন হাসপাতালে ভর্তি। অসুস্থতার কারণে তাঁকে চেন্নাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।