পুজোর আগে বোনাসের দাবি জানিয়েছেন শ্রমিকরা। বৃহস্পতিবার থেকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টোর সময় মিলের পরিস্থিতি বেসামাল হয়ে যায়।
বন্ধ হচ্ছে রাজ্যের একের পর এক কারখানা! ব্রিটানিয়ার পর তালা ঝুলল আরও এক জায়গায়, কর্মহীন ৪০০ শ্রমিক
বাংলায় পা রেখেই বিস্ফোরক মানিক। তাঁর দাবি রাজ্যে কাজ নেই। না সরকারি চাকরি, না বেসরকারি কাজ। কোথাও চাকরি নেই। বাধ্য হয়ে পেটের দায়ে তাঁদের বাইরে যেতে হয়।
সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করার পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় আবেগঘন পোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর টানেল থেকে ১৮ জন শ্রমিককে বার করে আনল। উদ্ধারকাজে বড় সাফল্য উদ্ধারকারীদের।
১৭ দিন পরে মঙ্গলবার তাঁরা বেরিয়ে আসতে পারেন সুড়ঙ্গের অন্ধকার থেকে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি তেমনই ইঙ্গিত করে সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়েছেন।
এশিয়ান গেমসে যে ক্রীড়াবিদরা যোগ দেন, তাঁদের অনেকেরই পরিবারের আর্থিক সঙ্গতি থাকে না। অনেক কষ্ট করেই খেলা চালিয়ে যেতে হয় তাঁদের। খেলার মাঠ তাঁদের কাছে জীবনের যুদ্ধক্ষেত্র।
নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদা, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মতো সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে বিভিন্ন ধরনের বেআইনি কারবার চলে বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই এবার ব্যবস্থা নিলেন নদিয়ার এক বিডিও।
কোলাঘাটের নামালবাড় গ্রামের শেখ জহুর আলি, মুসিবুল পাখিরা, জয়নাল পাখিরা এই তিন শ্রমিক মার্বেল কাজের জন্য ভুবনেশ্বরের উদ্দেশ্যে করমন্ডল এক্সপ্রেসে করেই যাচ্ছিল। তার পরেই তাদের আর খোঁজ মেলেনি।
শিল্প শহর হলদিয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে থেকে একাধিকবার পুলিশি হেনস্থার অভিযোগ ওঠে। সে প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে পুলিশকে হুঁশিয়ারি দেন কুণাল।