সংসদের শেষ দিনের ভাষণেও ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কথা উত্থাপন করলেন দেব। তিনি বলতে উঠে বলেন, সাংসদ হিসেবে প্রথম দিনের ভাষণেও তিনি ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কথা বলেছিলেন।
ডিসেম্বরের শুরুতে, লোকসভার সদস্যপদ হারানোর কারণে, মহুয়া মৈত্রকে ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো খালি করার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।
শুক্র ও শনিবার গেরুয়া শিবিরের জাতীয় পদাধিকারীদের বৈঠকের পর দলীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী, চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের লড়াইয়ে সারা ভারতে অন্তত ১০০ জন সাংসদকে বাদ দিতে পারে বিজেপি।
মঙ্গলবার লোকসভা থেকে ফারুক আব্দুল্লাহ, শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারি, কার্তি চিদাম্বরম, সুপ্রিয়া সুলের মত প্রায় ৩৯ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
রাজ্যসভা থেকে কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, ডিএমকের কানিমোঝি, আরজেডির মনোজ কুমার ঝাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সংসদের নিরাপত্তা ইস্যুতে অমিত শাহের বিবৃতি দাবি, অধীর, কল্যাণ-সহ সাসপেন্ড ৩০ সাংসদ
মহুয়া মৈত্রকে সংসদীয় এথিক্স কমিটিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে নগদ অর্থের বিনিময় প্রশ্ন করার অভিযোগ তুলেছে, এর সম্পর্কে যথাযথ প্রমাণ দেওয়া হয়নি।
বুধবারের সংসদে নিরাপত্তার প্রশ্নে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উত্তাল ছিল সংসদ। বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার সদস্যরা প্রথম থেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন।
২২ বছর পর ফের সংসদে হামলা। তবে এবার বড় কিছু হয়নি। বিশৃঙ্খলার মধ্যেই সীমিত ছিল হামলা। তবে নতুন সংসদ ভবনে নিরাপত্তা লঙ্ঘন নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।
সংসদে টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন করার অভিযোগ উঠেছিল মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে। সেই কারণে লোকসভার এথিক্স কমিটি তাঁর সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশ করে লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার কাছে।