রাহুল গান্ধী ইস্যুতে আবারও কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে দ্বন্দ্ব উস্কে দিল জার্মান বিদেশ মন্ত্রক। একটি টুইট নিয়ে দুই দলের তরজা শুরু হয়েছে।
রাজীব কুমার ওয়ানাড উপ-নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেছেন, 'কোনও আসন খালি হলে উপনির্বাচন করার জন্য আমাদের কাছে ৬ মাস আছে। ট্রায়াল কোর্ট এই মামলায় ৩০ দিনের সময় দিয়েছে যাতে তিনি আপিল করতে পারেন। এমন পরিস্থিতিতে আমরা অপেক্ষা করব।
মিমি বলেন, রোগা হওয়ার জন্য ইঞ্জেকশন দিয়েছি। পাগলের মতো ভুলভাট ডায়েট করেছি। কিছু কিছু সময় না খেয়েও থেকেছি।এমনকী নিজের ছবি দেখে নিজেরই পছন্দ হতো না। কত মানুষ আমায় কালো বলত, মোট বলত। তবে দিনের শেষে এসব কিছুর গুরুত্ব থাকে না।
রাহুল গান্ধী ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে আমেঠি এবং ওয়ানাড থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি আমেঠি থেকে পরাজিত হন এবং ওয়েনাড থেকে জিতেছিলেন।
সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পরেই রাহুল গান্ধীর সাংবাদিক সম্মেলন। রাহুল জানিয়েছেন, তিনি মোদীকে প্রশ্ন করবেন। সাংসদ পদ খারিজ হওয়া নিয়ে তিনি কোনও মন্তব্য করবেন না।
ফৌজদারি অপরাধে ২ বছরের বেশি কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করে রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার। সেই আইনের ধারাকেই এবার চ্যালেঞ্জ জানানো হল সুপ্রিম কোর্টে।
রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ- মোদী সরকারের ষড়যন্ত্র। বললেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ বিশ্বনাথ চক্রবর্তী। তিনি বলেন রাহুলকে লঘু পাপেগুরুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ব্যাখ্যা করেছেন যে, একজন মানুষ যদি এটা প্রশ্ন করে থাকেন যে, ‘চোর মাত্রেই মোদী পদবী কেন?’ এবং তিনি ব্যঙ্গাত্মক পদ্ধতিতে সেটার ব্যাখ্যা দেন, তাহলে সেটা তো বাক স্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে পড়ে!
নিয়ম অনুযায়ী, কোনো সাংসদ বা বিধায়কের দুই বছর বা তার বেশি সাজা হলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। রাহুলের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তবে রাহুলই প্রথম নেতা নন যিনি সদস্যপদ হারিয়েছেন।
'মোদী পদবী' মন্তব্যের জন্য দোষী সাব্যস্ত রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেছে। বর্তমানে তিনি অযোগ্য সাংসদ। কিন্তু কি করে তিনি আবার সংসদে ফিরতে পারেন তাই আলোচনার বিষয়।