নভেম্বর মাসে বাড়িতে তল্লাশি, তারপর জানুয়ারি মাসে সরাসরি দফতরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ। দুই তৃণমূল নেতার দিকে নজর সিবিআইয়ের।
লোকসভা সচবিলয় সূত্রের খবর এখনও সিবিআইকে এথিক্স কমিটি কোনও রিপোর্ট দেয়নি। উল্লেখ্যে এথিক্স কমিটি ইতিমধ্যেই অভিযোগের তদন্তের সুপারিশ করেছে।
বিশাল চৌধুরী ও সানি পাসওয়ান নামে দুই জনকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ। দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে।
২০১৫ সালে বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলর হন দেবরাজ চক্রবর্তী। বর্তমানে তিনি মেয়র পারিষদ। ২০১৮ সালে অদিতি মুন্সিকে বিয়ে করে। তারপর রাজনীতিতে আসেন গায়িকাও।
সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রাজারহাটে দেবরাজের বাড়িতে পৌঁছয় সিবিআইয়ের দলটি। যদিও সেই সময় দেবরাজ বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর বাড়ির লোক সিবিআই গোয়েন্দাদের জানিয়ে দেন, দেবরাজ বাড়িতে নেই।
প্রাথমিক তদন্তের অধীনে সিবিআই কোনও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে বা তল্লাশি চালাতে পারবে না। তবে তারা তথ্য চাইতে পারে ।
টাকা নেওয়া এবং সংসদে প্রশ্ন করার মামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের ঝামেলা বাড়তে চলেছে। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে টুইট করে জানিয়েছেন যে তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে লোকপাল অভিযুক্ত সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস ও বেলা এম ত্রিবেদী ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলা উঠেছিল। সেখানেই খারিজ হয়ে যায় গৌতম পালের রক্ষাকবচ।
সাংসদ মন্তব্য করেন, ‘কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে অবশ্যই শান্তি পাক।’ সঙ্গে বলেন, রোজ বিরোধীদলের নেতাদের এরকম হানা দুঃখজনক। এতে দেশের ভবিষ্যত খারাপ হচ্ছে।
দুপুর আড়াই নাগাদ তল্লাশি অভিযান শেষ করে সিবিআই।