পুলিশ সূত্রে খবর,চার ছাত্রের মধ্যে এক বন্ধু নিয়মিত টিকটিক, ফেসবুকের রিল ভিডিও বানায়। সেই এইরকম রিল ভিডিও করছিল তারা। এমনকী ওই ছাত্রের সোশ্যাল মিডিয়ায় লাখের ওপর ফলোয়ারও আছে।
রাজ্যের স্কুল খোলা নিয়ে কাটেনি জটিলতা। শুক্রবার কোভিড পরিস্থিতিতে স্কুল খোলা নিয়ে সওয়াল-জবাব চলল কলকাতা হাইকোর্টে। এনিয়ে মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
সূত্রের তরফে জানানো গিয়েছে, করোনা সব বয়সের শিশুর উপরই প্রভাব ফেলেছে। তবে করোনায় আক্রান্ত হয়ে শিশুদের মৃত্যুর হার ও আক্রান্ত হওয়ার হারও অনেকটাই কম। তাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে এটাই পড়ুয়াদের স্কুলে ফেরার উপযুক্ত সময়।
বিকাশ ভবনে ঢোকার মুখেই তাঁর কনভয় আটকে দেয় পুলিশ। আর তখনই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকেদের। পুলিশের সঙ্গে শুরু হয়ে যায় বচসা।
স্কুল খোলার দাবিতে একের পর এক জনস্বার্থ মামলা দায়ের হচ্ছে কলকাতা হাইকোর্টে। স্কুলছুট পড়ুয়াদের ক্লাসে ফেরাতে বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে আরও একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন এক স্কুল শিক্ষক। এই মামলার শুনানি শুক্রবার।
এবিভিপি-র কর্মী সমর্থকেরা রাস্তায় নামতেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা। গেরুয়া শিবিরের মিছিল ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি।
স্কুল খোলার ইস্যুতে দাবিতে এদিন কলকাতা-সহ রাজ্যের একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ। স্কুল খোলার ইস্যুতে দাবিতে লকডাউন গণ উদ্যোগের বিরোধী বিকাশ ভবন অভিযান হতেই পুলিসের ধরপাকড় শুরু।
আংশিক লকডাউনের জেরে পুরোপুরি ভাবে বন্ধ হয়েছে গিয়েছে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরজা। ফের পড়াশোনা শুরু হয়েছে অনলাইন মোডেই। আর তাতেই ক্ষোভ বেড়েছে রাজ্যের একটা বড় অংশের পড়ুয়াদের মধ্যে।
করোনার দ্রুত বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বেশিরভাগ রাজ্যেই ইতিমধ্যে নতুন বিধিনিষেধ জারি করেছে। অন্যান্য রাজ্যের পাশাপাশি করোনা বাড়বাড়ন্ত দেখে ইতিমধ্যেই একগুচ্ছ বিধি-নিষেধ জারি হয়েছিল কর্ণাটকেও। এবার জারি হয়ে গেল সপ্তাহান্তের কারফিউ।
ভূমি সংস্কার দপ্তরের উচ্চ আধিকারিক বিএলআরও-এর হুমকির মুখে স্কুল শিক্ষক। ফোন কেড়ে ঘরে আটকে পেটানোর হুমকি।