৩৬০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করে প্রায় শতাধিক সন্ত্রাসীকে নিকেশ করতে সক্ষম হয়েছে ইজরায়েলি সেনা।
একটি গোপন ডেরা থেকে হামাস গোষ্ঠীর সদস্যদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় বের করে এনে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেসে ধরা হয়। তাদের পিঠে দেখা যায় রক্তের ছাপ। এদের মধ্যে রয়েছে হামাসের দক্ষিণ নৌ বিভাগের ডেপুটি কমান্ডার মুহাম্মদ আবু আ'আলি-ও।
‘প্রতিটি ধর্ম যেকোন রূপে সহিংসতাকে ঘৃণা করে, আমি উভয় পক্ষের কাছে রক্তপাত বন্ধ করার জন্য হাত জোড় করে আবেদন জানাচ্ছি’, প্রার্থনা করলেন আজমীর দরগাহ-র আধ্যাত্মিক প্রধান।
অবশেষে বৃহস্পতিবার এক মা ও মেয়েলে মুক্তি দিয়েছে হামাস জঙ্গি সংগঠন।
ইজরায়েলি সেনাবাহিনী, দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বেশিরভাগ জায়গার নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করার দাবি করে বলেছে যে প্রায় ১৫০০ হামাস জঙ্গির মৃতদেহ সেখানে পড়ে রয়েছে।
ম্যাগাজিনের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা স্বাধীন মতপ্রকাশ ও গঠনমূলক রাজনৈতিক বিতর্ককে উৎসাহিত করি।... আমরা আশা করি মিয়া তার কথা ও কাজের পরিণতি বুঝতে পারবে।
হামাস একটি ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠন। এটি ২০০৭ সাল থেকে গাজা শাসন করছে, যেখানে এটির ঘাঁটিও রয়েছে। এর প্রধান সমর্থক ইরান, কাতার এবং তুরস্ক
নারী ও শিশু-সহ বহু প্যালেস্তেনীয় নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে
রবিবার গাজার কাছাকাছি কিবুতজ রেইমের কাছে আয়োজিত নোভা মিউজিক ফেস্টিভ্যালে হামাস জঙ্গিদের হামলা প্রসঙ্গে ইজরায়েলি রেসকিউ সার্ভিস জাকা বলেছে যে তার প্যারামেডিকরা গাজা স্ট্রিপের কাছে একটি সারা রাতের সঙ্গীত উত্সব থেকে প্রায় ২৬০ মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।
জার্মান থেকে ইজরায়েলে গিয়েছিলেন ৩০ বছর বয়সি শানি ন্যুক। তাঁকেই ধর্ষণ করে শিস দিতে দিতে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলে হামাস সন্ত্রাসবাদীরা।