করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গ রুখতে ডাক অবসরপ্রাপ্ত সেনা ডাক্তারদের, প্রধানমন্ত্রীকে জানালেন বিপিন রাওয়াত

  • করোনা মহামারি  রুখতে তৎপর সেনা 
  • প্রধানমন্ত্রীকে জানালেন বিপিন রাওয়াত 
  • নেওয়া হয়েছে একগুচ্ছ পদক্ষেপ 
  • আলোচনা হয়েছে চিকিৎসক ও নার্স নিয়েও 

Asianet News Bangla | Published : Apr 26, 2021 12:01 PM IST / Updated: Apr 27 2021, 04:59 PM IST

দেশের করোনাভাইকরাসের মহামারির যে অভূতপূর্ব পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা রুখতে রীতিমত তৎপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোমবার বিষয়টি নিয়ে তিনি কথা বলেন চিফ অব ডিফন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াতের  সঙ্গে। মহামারি মোকাবিলায় সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুতি নিয়েছে। সেই সম্পর্কেই এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত পর্যালোচনা করেন। 

করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের জন্য দায়ি নির্বাচন কমিশন, ২ মে গণনা বন্ধ করা হুমকি মাদ্রাজ আদালতের ...

বিপিন রাওয়াত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে জানিয়েছেন গত ২ বছর সশস্ত্র বাহিনীর যেসব চিকিৎসক অবসর গ্রহণ করেছেন তাঁদের তৈরি থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নির্ধারিত সময়ের আগে যে সব চিকিৎসক অবসর নিয়েছেন তাঁদেরও। প্রয়োজন পড়তে এমার্জেন্সি হেল্প লাইনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন বিপিন রাওয়াত।

ভারতের করোনা সংকটের সময় হাত গুটিয়ে নিল চিন, বন্ধ করে দিল অক্সিজেনবাহী কার্গো বিমান চলাচল ...  

প্রধানমন্ত্রীকে তিনি অবগত করেছেন কমান্ড সদর দফতর, কর্পস সদর দফতরের মতই নৌ ও বিমান বাহিনীর সদর দফতর সংলগ্ন হাসপাতালে নিয়োগ করা হয়ে  চিকিৎসকদের। হাসরপাতালে চিকিৎসকদের সহযোগিতার জন্য নিয়োগ করা হচ্ছে নার্সিং কর্মীও।বিপিন রাওয়াত প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করে বলেছেন যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনীর  সঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ যাতে স্বাভাবিক থাকে সেদিকেও বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। দেশের সাধারণ নাগরিকদের চিকিৎসার জন্য অস্থায়ী পরিকাঠামো তৈরি হয়েছে। সেখানে যাতে সঠিক পরিষেবা দেওয়া হয় সেদিকেও নজর দেওয়া হয়েছে। 

'ডিস্কো ডান্সার স্টাইলে মাস্ক', মিঠুন চক্রবর্তীকে খোঁচা তৃণমূল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যের .

ভারতের করোনা মহামারির দ্বিতীয় তরঙ্গ রুখতে ইতিমধ্যেই অক্সিজেন আনা নেওয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়েছে বিমান বাহিনীর একাধিক বিমান। এদিন সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিন আলোচনা করেছিলেন কেন্দ্র ও রাজ্য সৈনিক কন্যাণ বোর্ড ও ভেটেরান্স সেলগুলিতে বিভিন্ন সদর দফতরে নিয়োগ করা আধিকারিকদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিশেষত সীমান্তবর্তী এলাকায়ে নিয়োগ করা যেতে পারে কিনা তা নিয়েও। একই সঙ্গে দেশের প্রবীনদের যাতে চিকিৎসা পরিষেবা সঠিকভাবে দেওয়া যায় তা নিয়েও আলাচনা হয়েছে। 

 

Share this article
click me!