Covishield And Covaxin: কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিনকে বাজারিকরণের অনুমোদন

কয়েক সপ্তাহ আগে DCGI-তে পাঠানো একটি আবেদনে, হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকের ডিরেক্টর ভি কৃষ্ণ মোহন, প্রি-ক্লিনিক্যাল এবং ক্লিনিকাল ডেটা সহ রসায়ন, উত্পাদন এবং নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ তথ্য জমা দিয়েছেন ডিসিজিআইয়ের কাছে। এরপরেই Covaxin-এর জন্য নিয়মিত বাজারীকরণের অনুমোদনের আবেদন যায়।

কোভিড ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড (Covishield) এবং কোভ্যাক্সিনকে (Covaxin) নিয়মিত বাজারীকরণের অনুমোদন(Regular Market Approval) দেওয়ার সুপারিশ করল দেশের সেন্ট্রাল ড্রাগ অথরিটি ডিসিজিআই বা ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার (Drugs Controller General of India) বিশেষজ্ঞ প্যানেল (expert panel)। ডিসিজিআইয়ের কাছে এই বিষয়ে আবেদন করেছিল সেরাম ইনস্টিটিউট ও ভারত বায়োটেক।  

এসআইআই-এর পরিচালক (government and regulatory affairs) প্রকাশ কুমার সিং এই বিষয়ে ২৫ অক্টোবর ডিসিজিআই-তে একটি আবেদন জমা দিয়েছিলেন। এর উপর, ডিসিজিআই পুনের সেরাম কোম্পানির কাছ থেকে আরও ডেটা এবং নথি চেয়েছিল। এর পরেই সেরামের পক্ষ থেকে আরও তথ্য জমা দেন। প্রকাশ সিং জানান, কোভিশিল্ডের মাধ্যমে এই বিশাল আকারে টিকাকরণ কর্মসূচির সফল হয়েছে। 

Latest Videos

অন্যদিকে, কয়েক সপ্তাহ আগে DCGI-তে পাঠানো একটি আবেদনে, হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকের ডিরেক্টর ভি কৃষ্ণ মোহন, প্রি-ক্লিনিক্যাল এবং ক্লিনিকাল ডেটা সহ রসায়ন, উত্পাদন এবং নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ তথ্য জমা দিয়েছেন ডিসিজিআইয়ের কাছে। এরপরেই Covaxin-এর জন্য নিয়মিত বাজারীকরণের অনুমোদনের আবেদন যায়।

আরও পড়ুন-ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্তে চিন্তিত কেন্দ্র, সংক্রমণ ঠেকাতে রাজ্যের হাতে এল নয়া নির্দেশিকা

আরও পড়ুন- ফের বেকায়দায় বিজেপি, বীরভূমে একযোগে দল ছাড়লেন ৩০ পদ্ম নেতা, স্বাগত জানাচ্ছে তৃণমূল

ভারত বায়োটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (বিবিআইএল) ভারতে কোভিড রোগীদের থেকে নেওয়া SARS-CoV-2 স্ট্রেন থেকে একটি ভ্যাকসিন তৈরি, উত্পাদন এবং চিকিত্সাগতভাবে মূল্যায়ন করার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে বলে সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। কোভ্যাক্সিন এবং কোভিশিল্ডকে তেসরা জানুয়ারি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল।

উল্লেখ্য, সরকার তার সংশোধিত নির্দেশিকাতে সাফ জানিয়েছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত (কোভিড -১৯) রোগীদের ইনজেকশনযোগ্য স্টেরয়েড থেকে উপকারের কোনও প্রমাণ নেই, তাই এই পদ্ধতিতে আগামীতে আর বিশেষ জোর দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে AIIMS, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (ICMR) এবং COVID-19 ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স এবং জয়েন্ট মনিটরিং গ্রুপ দ্বারা যৌথভাবে একটি ক্লিনিকাল নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যেখানে এই চিকিৎসা পদ্ধতির সম্ভাব্য কুফল নিয়েও সতর্ক করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের দাবি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি থেরাপি বা এই স্টেরয়েড থেরাপির কারণে রোগীর দেহে আক্রমণাত্মক মিউকারমাইকোসিস বা 'ব্ল্যাক ফাঙ্গাস' হতে পারে। পাশাপাশি অন্যান্য সংক্রমণের ঝুঁকিও বহু গুন বেড়ে যেতে পারে। মৃদু, মাঝারি ও জোরাল উপসর্গের রোগীর চিকিত্সার ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে এই নির্দেশিকা।

কেন্দ্রীয় নির্দেশিকাতে আরও বলা হচ্ছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বা ইমিউনোমোডুলেটরি থেরাপির অধীনে কোভিড-১৯ রোগীদের ইনজেকশনযোগ্য মিথাইলপ্রেডনিসোলন ০.৫ থেকে ১ মিলিগ্রাম/কেজি সাধারণত ৫ থেকে ১০ দিনের সময়ের জন্য দুটি আলাদা ডোজ বা ডেক্সামেথাসোনের সমতুল্য ডোজ দেওয়া যেতে পারে। রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল অথবা উন্নতি হলে, ওষুধটি মৌখিকভাবে প্রেসক্রাইব করা যেতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। 

Share this article
click me!

Latest Videos

হঠাৎ করে TMC নেতারা পুলিশের বিরুদ্ধে কেন? কী উদ্দেশ্যে? প্রশ্ন অগ্নিমিত্রার | Agnimitra Paul
Naihati-তে কার পাল্লা ভারী? ফল ঘোষণার আগে উত্তেজনা তুঙ্গে গোটা এলাকায় | Naihati By Election Results
ট্যাব কেলেঙ্কারির প্রতিবাদে শিক্ষকদের জোরদার বিক্ষোভ! দাবি সঠিক তদন্তের! | Bengal Tab Scam
'কয়লার ৭৫ ভাগ তৃণমূলের (TMC) পকেটে যায়' বিস্ফোরক অভিযোগ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)
Bear Rescue Operation | বরফের মধ্যে ভাল্লুকের প্রান বাঁচাল ভারতীয় সেনা, দেখুন দুঃসাহসিক ভিডিও