নাইট রাইডার্সের প্রতি কোনও আকর্ষণ নেই, জানালেন শ্রীবৎস গোস্বামী

  • আর দু-দিন পরেই শুরু আইপিএল
  • গত দু বছরের মতোই হায়দরাবাদের হয়ে নামবেন শ্রীবৎস
  • মাঠে নামার জন্য সবসময় তৈরি থাকেন বঙ্গ উইকেটরক্ষক
  • কেকেআরের প্রতি কোনও আকর্ষণ নেই তার
     

কেটে গিয়েছে এক দশকেরও বেশি সময়। বার বার বদলেছে দল এবং জার্সির রং। ২০০৮ থেকে ২০২০, অন্য অনেক বাঙালি ক্রিকেটারদের সাথে যা হয়েছে তা এক্ষেত্রে হয়নি। মোটামুটি নিয়মিতই আইপিএলে দল পেয়ে গিয়েছেন শ্রীবৎস গোস্বামী। এই বারও যেমন শেষ দুই বছরের মতো অরেঞ্জ আর্মি, অর্থাৎ সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অন্যতম সদস্য হাওড়ার উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান।

আরও পড়ুনঃদু-দুবারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন কলকাতা, কীভাবে সফল হয়েছিল এই অভিযান, জানুন সেই কাহিনি

Latest Videos

আইপিএলে প্রথম মরশুমেই নজর কেড়েছিলেন শ্রীবৎস। পেয়েছিলেন সুনীল গাওস্কর-দের মতো কিংবদন্তির প্রশংসা। সেটা ২০০৮, সদ্য অনুর্দ্ধ ১৯ বিশ্বকাপ খেলে যোগ দিয়েছিলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর শিবিরে। একটি সাক্ষাৎকারে সেই সময়ের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। প্রথম ম্যাচেই করা অর্ধশতরান তাকে এখনও আনন্দ দেয়। তাছাড়া আইপিএলের আবহ তিনি বেশ উপভোগ করেন বলে জানিয়েছেন শ্রীবৎস। বলেছেন যখন অন্য দেশ থেকে প্লেয়াররা আসতে থাকে, যখন ফ্র্যাঞ্চাইজির সবার সঙ্গে দেখা হয়, যখন থেকে প্র্যাকটিস শুরু হয়, সেই মুহুর্তগুলো দারুণ। বিদেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে গল্প হয়, আড্ডা হয়, অনেক কিছু শিখতে পারেন। দেড়-দুই মাস ধরে ক্রিকেটাররা একই ড্রেসিংরুমে থাকেন, দলের সাফল্য-ব্যর্থতা ভাগ করে নেন, সেই অনুভূতিটাই আলাদা, বলে মন্তব্য বঙ্গ উইকেটরক্ষকের। 

আরও পড়ুনঃম্যাচের আগে উদ্দাম যৌন জীবন এদের নাকি জোগাত বাড়তি শক্তি, তালিকায় 'এক সে বড় কর এক খিলাড়ি'

আইপিএলের শুরু থেকে দলে থেকেও ২৯টির বেশি ম্যাচ খেলতে পারেননি বঙ্গতনয়। ২০১১ সালে সবচেয়ে বেশি ১১ টি ম্যাচ খেলেছিলেন। ২০১০ সালে আবার একটার বেশি ম্যাচ খেলেননি। ২০১৮ আইপিএলে ঋদ্ধিমানের চোট থাকায় বেশ কয়েকটি ম্যাচে মাঠে নামতে পেরেছিলেন। আবার কোনও ম্যাচই খেলেননি, এমন মরসুমও এসেছে। লম্বা মরসুমে দিনের পর দিন যখন প্রথম এগারোর বাইরে থাকতে হয়, তখন নিজেকে তৈরি রাখাটাই সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছেন।

আরও পড়ুনঃলুকস ও স্টাইলে নায়িকাদেরকেও হার মানাবেন এরা, ভারতীয় ক্রিকেটারদের 'হট' বউদের তালিকা দেখে নিন

আইপিএলে কলকাতা ছাড়া অন্য দলেই থেকেছেন শ্রীবৎস। তবে কখনও কেকেআর-কে নিজের দল বলে মনে হয়নি বা কলকাতার ফ্রাঞ্চাইজিতে খেলতে হবে এমন আশাও করেননি তিনি। তবে ইডেনে কলকাতার বিরুদ্ধে নামলে অন্যরকম একটা অনুভূতি অবশ্যই হয় বলে তিনি স্বীকার করেছেন। ইডেনে খেলতে গিয়ে সবসময়ই আবেগপ্রবণ থাকেন বলে জানিয়েছেন বঙ্গ ক্রিকেটার। কিন্তু কলকাতা এবং কলকাতা নাইট রাইডার্স যে তার কাছে সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি। বোঝা গিয়েছে, কেকেআর শুধুমাত্র কলকাতার ফ্র্যাঞ্চাইজি হয়ে থেকেছে। জিততে পারেনি একটা বড় অংশের বাঙালির হৃদয়।

Share this article
click me!

Latest Videos

'উনি মুখ্যমন্ত্রী উনি যা মনে করবেন তাই করবেন' হিডকোর চেয়ারম্যান পদ যেতেই এ কী বললেন ফিরহাদ?
দেখুন কামুক প্রতিবেশীর কাণ্ড! একলা পেয়ে নাবালিকাকে নিশানা! তারপর যা হলো | Ranaghat News Today
এই সরকার সব তুলে দিয়েছে! ক্লাস টেন পাশ করলেই মোবাইল কেনো আর গেম খেলো : শুভেন্দু | Suvendu Adhikari
'দিনকাল খুব খারাপ, পাশেই বাংলাদেশ' চরম ইঙ্গিত শুভেন্দুর | Suvendu Adhikari | Bangla News |
Live : শেষ বিদায় ড. মনমোহন সিং | Last Rites of Former PM Dr. Manmohan Singh