ঋতাভরীঃ তবে এটা ঠিক, শহুরে ব্যস্ততার মধ্যে ডিজিটাল ভীষণ রকমভাবে ঢুকে পড়েছে। যাঁরা দেখতেন না, তাঁরাও এই বছর ডিজিটালে মুখ গুঁজেছেন।
আমি আবারও বলছি, সিনেমাহলের বিকল্প হয় না। কিছু ছবি সিনেমাহল ছাড়া দেখা যায় না। সিনেমা বানানোই সিনেমাহলের জন্য। নয়তো সেই মজাটাই থাকে না, বাহুবলি কি ডিজিটালে দেখে মজা পাওয়া যাবে! বা বজরঙ্গি ভাইজান এগুলো কি ভালো লাগবে সিনেমাহল ছাড়া! এর স্কেলই তো আলাদা।
দেখ, একটা বড় ধাক্কা তো বটেই এই বছরটা। টেকনিশিয়ান ইন্ডাস্ট্রিতে যেটা ভিষণভাবে প্রকট। তাঁদের দিন পিছু পারিশ্রমিকটাও বন্ধ হয়ে যায়।
একটু সময়তো তো লাগবেই, নিঃসন্দেহে, পরিস্থিতিটাকে কাটিয়ে উঠতে। এটা সবার জন্য লব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সবটাই ঠিক হবে, সময় লাগবে, তবে এই বছরটা খুব খারাপ ভাবে এলো, এই অতিমারী একটু অন্যভাবেও আসতে পারত। আবার পরিস্থিতি নিয়ে ফ্লেক্সিবিলিটিটা এই কোভিডই নিয়ে এলো।