গর্ভাবস্থায় কি করোনা ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত, সাইড এফেক্টে ক্ষতি হবে না তো গর্ভের সন্তানের

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ কাবু করছে গোটা বিশ্বকে। মানুষের সংস্পর্শেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন একজনের থেকে একলাফে ৫০০ জন ।   যত দিন যাচ্ছে ততই যেন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা। আগামী ১ লা মে থেকেই গণ ভ্যাকসিনেশন শুরু হচ্ছে। তবে ভ্যাকসিন নিয়ে অনেকের মধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে, এহেন পরিস্থিতিতে গর্ভবতীরা কি নিতে পারবেন করোনা ভ্যাকসিন, আদৌ কি সেই ভ্যাকসিনের কোনও প্রভাব পড়বে না গর্ভের সন্তানের,জেনে নিন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

Riya Das | Published : Apr 29, 2021 7:54 AM IST
19
গর্ভাবস্থায় কি করোনা ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত, সাইড এফেক্টে ক্ষতি হবে না তো গর্ভের সন্তানের


আগামী ১ লা মে থেকেই গণ ভ্যাকসিনেশন শুরু হচ্ছে। তবে ভ্যাকসিন নিয়ে অনেকের মধ্যেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে। ভ্যাকসিন নেওয়া আদৌ কতটা উচিত না অনুচিত তা নিয়ে ছড়িয়েছে গুজব।

29

করোনা আতঙ্ক এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। যত দিন যাচ্ছে ততই যেন রোগের আকার পরিবর্তন হচ্ছে।  

39


 এহেন পরিস্থিতিতে গর্ভবতীরা কি নিতে পারবেন করোনা ভ্যাকসিন, আদৌ কি সেই ভ্যাকসিনের কোনও প্রভাব পড়বে না গর্ভের সন্তানের।

49


তবে শুধু গর্ভাবস্থা নয়, ঋতুচক্র, মেনোপজ, স্তন্যদানে কি কোনও প্রভাব ফেলবে করোনা ভ্যাকসিন।

59

ঋতুস্রাব চলাকালীন অনেকেরই তলপেটে অসহ্য যন্ত্রণা হয়।  তা অনেকেই মনে করছেন এই সময় ভ্যাকসিন দেওয়াটা ঠিক নয়। যে কোনও ভ্যাকসিনেরই সাইড এফেক্ট থাকে। যার ফলে হালকা জ্বর, গা-হাত-পা ব্যথা হয়। সুতরাং ঋতুস্রাবের সঙ্গে ভ্যাকসিনের কোনও সম্পর্ক নেই।

69

যারা অন্তসত্ত্বা তারা অনেকেই ভ্যাকসিন নিতে ভয় পাচ্ছেন। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, ভ্যাকসিনের কোনও সাইড এফেক্ট নেই, যা গর্ভাবস্থায় একজন মহিলার শরীরে প্রভাব ফেলতে না। সুতরাং গর্ভাবস্থাকালীন ভ্যাকসিন নিলে কোনও সমস্যা নেই।

79

যারা সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তাদের বিষয়টা একটু আলাদা। সাধারণত করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেওয়ার ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া দরকার। তারপরেই সন্তানের পরিকল্পনা করুন। ভ্যাকসিনেশনের পর গর্ভবতী হলে আলাদা করে কিছুই করার দরকার নেই।

89

ভ্যাকসিনেশনের পর গর্ভবতী হলে আলাদা করে কিছুই করার দরকার নেই।

99

যারা সদ্যই মা হয়েছেন তাদেরও ভয়ের কোনও কারণ নেই। কারণ ভ্যাকসিনেশনের ফলে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যা ব্রেস্ট ফিডের মধ্য দিয়ে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করে। এবং মা ও বাচ্চা উভয়েেই সুরক্ষিত থাকতে পারে। 

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos