দিনের শুরুতে দেখে নিন সেরা দশ হেডলাইনস, যাতে দিনভর থাকবে নজর
প্রতিমুহূর্তে ঘটে চলেছে নতুন কোনও ঘটনা। সেই সঙ্গে সমানে সামনে আসছে নিত্য-নতুন আপডেট। নতুন করে একটি দিন শুরুর সময় অবশ্যই একটা জিজ্ঞাস্য থাকে যে আজকের সেরা খবর কোনগুলো বা কোন খবরগুলিতে থাকবে নজর। এমনকিছু খবরের তালিকা এখানে দেওয়া হয়েছে যা আজ সারা দিন সকলের নজরে থাকবে।
'শাহিনবাগের জয়', দিল্লি বিপর্যয়ের পর কি বদলাবে সিএএ-এনআরসি নিয়ে মোদীর নীতি--- ২০১৯ সালে বিপুল জনাদেশ নিয়ে ফেরার পর পরবর্তী নয় মাসেই ৩৭০ ধারা বাতিল, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, অসমে জাতীয় নাগরিকপঞ্জী, অযোধ্যায় রাম মন্দির - সহ বেশ কিছু ইস্তেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পালন করেছে বিজেপি। তার ভিত্তিতেই দিল্লির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল বিজেপি। নিঃসন্দেহে তাতে বড় ধাক্কা খেতে হয়েছে। কিন্তু দিল্লির বিধানসভা ভোটের ফল সারা দেশের মানুষের বিজেপির নীতি নিয়ে মতামত প্রকাশ তা বলা যাবে না। দিল্লি নিছকই একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং লোকসভা আসনের সংখ্যা মাত্র সাতটি। তার ভিত্তিতে নির্বাচনী ইস্তেহারের প্রতিশ্রুতি পালনের পথ থেকে সরে যাবে বিজেপি, এমনটা ভাবার কারণ নেই। এই সিদ্ধান্তগুলির বেশ কয়েকটি নেওয়ার পরই কিন্তু মহারাষ্ট্র নির্বাচনে সাফল্য পেয়েছিল বিজেপি। শেষ পর্যন্ত সরকার গড়তে না পারলেও তারাই দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি আসন জিতেছিল। তার উপর দিল্লিতে এমন অনেক ভোটার আছেন, যাঁদের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পছন্দ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে আর প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদীকে। সেইসঙ্গে এই কথাও মনে রাখতে হবে নরেন্দ্র মোদী প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরের বছরই দিল্লির ভোটে আপ ৬৭ আসন জিতেছিল। কাজেই দিল্লিতে বিজেপির খারাপ ফল, নরেন্দ্র মোদীর পরাজয়, একথা বলা যায় না।
একটিমাত্র পরামর্শে দিল্লিতে বাজিমাত পিকে-র, বাংলায় কাজ দেবে তার ওষুধ--- মঙ্গলবার একটা কাজ শেষ হয়েছে। নির্বাচনী কৌশলবিদ প্রশান্ত কিশোর-এর সামনে আরও দুটি কাজ বাকি, যা এদিন আম আদমি পার্টি-কে দিল্লি নির্বাচনে দারুণ জয় এনে দেওয়ার থেকে বেশি কঠিন বলে মনে করছেন নির্বাচনী বিশ্লেষকরা - পরের বছর, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এবং ডিএমকে-র এমকে স্টালিন-কে জিতিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তিনি। কিন্তু দিল্লির জয়, যার জন্য নিজের দল থেকেও বিতারিত হতে হয়েছে তাঁকে, সেখানে কীভাবে কেজরিওয়ালকে সাফল্য এনে দিলেন তিনি?আপ দলের একটি সূত্র বলছে, মাত্র একটি পরামর্শই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী-কে দিয়েছিলেন প্রশান্ত কিশোর। কেজরিওয়াল-এর রাজনৈতিক উত্থান ঘটেছিল প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল ও নেতাদের বিরোধীতা করে। পিকে তাঁকে পরামর্শ দেন, সেই দ্বন্দ্ববাদী মনোভাব থেকে সরে এসে নিজেকে 'উন্নয়নের মানুষ' হিসাবে তুলে ধরা। আর তা অর্জনে কেজরিওয়াল-কে তিনি সিসিটিভি থেকে শুরু করে বিনামূল্যে মহিলাদের বাসভ্রমণের সুবিধার মতো দেওয়া আপ-এর প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণের দিকে মনোনিবেশ করতে বলেন।
কেজরিওয়ালদের জয়ের পর 'গা-ঝাড়া' মুখ্য়মন্ত্রীর, বাঁকুড়ার সভা থেকে তোপ বিজেপিকে--- এক্সিট পোলে ইঙ্গিত মিলেছিল। দিল্লিতে আপ ঝড়ে ধরাশায়ী বিজেপি। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসছেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালই। রাজধানীতে গেরুয়া বিপর্যয়ে আত্মবিশ্বাসী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বাঁকুড়ার জনসভা থেকে তাঁর হুঁশিয়ারি, 'যেখানে ভোট হচ্ছে, সেখানেই হারছে। একুশে বাংলাতেও ভোটকাট্টা হবে বিজেপি।' নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভের আঁচ ছড়িয়েছে গোটা দেশে। রাজধানীর বুকে শাহিনবাগে এখনও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন মহিলারা। আর এবার জবাব মিলল ইভিএম-এও। দিল্লি বিধানসভা ভোটে গো-হারা হারল বিজেপি। মঙ্গলবার ভোটগণনা শুরু হতেই এগিয়ে যায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। বেলা গড়িয়েছে, বিরোধীদের সঙ্গে শাসকদলের ব্যবধানও ততই বেড়েছে। ফোন করে আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফের নাগরিকত্ব আইন, এনআরসি ও এনপিআর প্রত্যাহারের দাবিও তুলেছেন তিনি। সেই ঘটনার রেশ বজায় থাকল বাঁকুড়ার জনসভায়ও।
মন্ত্রীর সঙ্গে বিরোধী বিধায়কের হাতাহাতির উপক্রম, বিধানসভায় ধুন্ধুমার---- রাজ্যের মন্ত্রীর সঙ্গে বিরোধী দলের বিধায়কের কার্যত হাতাহাতির পরিস্থিতি বিধানসভায়। পরষদীয় প্রতিমন্ত্রী তাপস রায়ের সঙ্গে কংগ্রেস বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তীর বচসার জেরে রীতিমতো তুলকালাম কাণ্ড। কোনওক্রমে পরিস্থিতি সামাল দেন অন্যান্য বিধায়করা। ঘটনার জেরে পরিষদীয় প্রতিমন্ত্রী তাপস রায়কে দেড় আনার মন্ত্রী বলে কটাক্ষ করলেন বাম বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। এ দিন বিধানসভায় রাজ্য বাজেট নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। সেই মতো নির্দিষ্ট সময়েই বিধানসভায় চলে আসেন বিরোধী দলের বিধায়করা। অভিযোগ, বিরোধীরা হাজির থাকলেও বিধানসভায় হাজির ছিলেন না অধিকাংশ মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বাঁকুড়ায় ছিলেন। এই অবস্থায় বাজেটের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য কেন মন্ত্রীরা উপস্থিত নেই, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিরোধী বিধায়করা। এর পরেই মন্ত্রীদের ডেকে পাঠান অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশ্বকাপ ফাইনাল শেষে হাতাহাতি, দু' দলের পাঁচ ক্রিকেটারকে কড়া শাস্তি দিল আইসিসি--- অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালের শেষে দু' দলের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ায় কড়া ব্য়বস্থা নিল আইসিসি। ভারত এবং বাংলাদেশের মোট পাঁচজন ক্রিকেটার শাস্তির কবলে পড়েছে। তারা হল বাংলাদেশের মহম্মদ তৌহিদ হৃদয়, শামিম হোসেন এবং রাকিবুল হাসান। অন্যদিকে ভারতের আকাশ সিং এবং রবি বিষ্ণোইকেও শাস্তি দিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে প্রথমবার খেতাব জেতে বাংলাদেশ। স্বভাবতই বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের উচ্ছাসটা ছিল একটু বেশি। কিন্তু উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে যেভাবে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত আগ্রাসী হয়ে উঠেছিল তারা, তা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয়। ম্যাচের মতোই খেলার শেষেও দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে গালিগালাজ চলতে থাকে। যা প্রায় হাতাহাতিতে গড়ায়। দু' দলের সাপোর্ট স্টাফদে মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও গোটা ঘটনাই ক্যামেরাবন্দি হয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেও তা ছড়িয়ে পড়ে।
'জিন্না ছিলেন বিভ্রান্ত', পাকিস্তানের জন্ম নিয়েই প্রশ্ন তুললেন সেই দেশের পরমাণু বিজ্ঞানী---- বিভ্রান্তিতে ভুগতেন মহম্মদ আলি জিন্না। যে পাকিস্তান দেশের তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তার সম্পর্কে তাঁর মনে কোনও আগাম ধ্যান-ধারনা ছিল না। ছিলনা কোনও দৃষ্টিভঙ্গিও। বিভ্রান্তির মধ্যেই পাকিস্তানের জন্ম হয়েছিল, তাই এখনও এই দেশ বিভ্রান্তিতেই ভুগছে। সরাসরি পাকিস্তানের ভিতে আঘাত করলেন সেই দেশের বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী পারভেজ হুদভয়। সম্প্রতি করাচিতে 'আদাব উৎসব'-এ বক্ত-তা দিতে গিয়ে পারভেজ এই মন্তব্য করেন। শুধু ফাঁকা মন্তব্য নয়, নিজের সেই মন্তব্যের সমর্থনে রীতিমতো ঐতিহাসিক তথ্য তুলে ধরেন তিনি। জানান, ১৯৪৮ সালে করাচিতে বার কাউন্সিলের সামনে জিন্না বলেছিলেন পাকিস্তানে শুধু ইসলামি আইন প্রয়োগ করা হবে। তার আগে বলেছিলেন পাকিস্তান হাতে পেলে ভাবব সেই দেশ কেমন হবে।
নতুন ফাঁসির দিন চাইলেন নির্ভয়ার বাবা-মা, আসামিদের নোটিশ পাঠালো আদালত--- মঙ্গলবার, নির্ভয়াকাণ্ডের আসামিদের ফাঁসির জন্য নতুন আদালতের কাছে নতুন মৃত্যু পরোয়ানা চেয়ে আবেদন করলেন নির্ভয়ার বাবা-মা। এর আগে দুই-দুইবার মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত চার আসামির মৃত্যুদণ্ডের তারিখ পিছিয়ে গিয়েছে। পাতিয়ালা হাউস কোর্টে চার আসামির জন্য মৃত্যুপরোয়ানা চেয়ে, এদিন নির্ভয়ার বাবা-মা আদালতে বলেন আসামিরা ভারতীয় বিচার ব্যবস্থাকে বিদ্রূপ করছে, আইনের প্রতি মানুষের হতাশা তৈরি করছে। এই নতুন আবেদনের বিষয়ে আদালত চার আসামিকেই নোটিশ পাঠিয়েছে। বুধবার দুপুর ২টোতেই এই আবেদনের শুনানি হবে। জারি করা হতে পারে নির্ভয়াকাণ্ডের আসামিদের ফাঁসির নতুন তারিখ। এদিন সুপ্রিম কোর্টও এই চার আসামিদের একটি আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তাদের মৃত্যু পরোয়ানায় জারি হওয়া স্থগিতাদেশ-কে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করা হয়েছিল, যা হাইকোর্ট খারিজ করে দেয়। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে। সেই মামলারক শুনানিরই নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
এবার নিজেরা শিকার করে খাও, ধেড়ে হয়ে যাওয়া ছানাদের বাঘ-মায়ের ধমক, ভাইরাল হল ভিডিও--- সন্তান ও মায়ের মধ্যেকার ভালবাসা সৃষ্টির এক ধ্রুব সত্য। সে মানুষ হোক বা বাঘ। তবে ভালবাসা মানে সন্তানকে আঁচলে বেঁধে রাখা নয়। তাকে জীবন ধারণের উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। মানুষের মতো সমাজবদ্ধ জীব নয় বাঘ। তারা সাধারণত একাকি থাকে। আর তাই সন্তান বড় হয়ে গেলে তাকে ছেড়ে যেতে হয় মা-কে। সম্প্রতি এমনই এক বিরল ভিডিও নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভারতীয় বনবিভাগের অফিসার সুশান্ত নন্দ ভিডিওটি শেয়ার করেছেন। ক্যাপশনে তিনি জানিয়েছিলেন, এটাই ওই পুরুষ দুই শাবকের মা-এর থেকে চিরবিদায়ের মুহূর্ত। ১৮ মাস বয়সের ব্যঘ্রশাবকরা নিজেরা শিকার করতে শিখে যায়। তারপরেও মায়ের সঙ্গে তারা আড়াই বছর মতো থাকে। তারপর তাকে নিজের মা-কে ছেড়ে চলে গিয়ে নিজের পৃথক এলাকা চিহ্নিত করতে হয়।
মণিবের এনগেজমেন্ট রিং খেয়ে এক্স-রে টেবিলে পোষ্য, নেটদুনিয়ায় খবর ঘিরে হইচই--- তার খাওয়া নিয়ে চিন্তায় ঘুম হয় না মণিবের। কখন কী খেতে চায় সে, সব সময়ে সেদিকে খোঁজ রাখে মণিব। অথচ, সেই পোষ্য়ই কিনা মণিবের বিয়ের এনগেজমেন্ট রিং গিলে খেয়ে নিল!পোষ্য়ের নাম পেপার। সম্প্রতি এই পেপারই নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। দক্ষিণ আফ্রিকার এই ঘটনা লোকে রীতিমতো উপভোগ করছে এখন। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাবশত তার মণিবের এনগেজমেন্ট রিং গিলে ফেলেছিল পেপার। এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর তাকে ভর্তি করা হয় ভ্য়ালি ফার্ম অ্য়ানিম্য়ালে। একটি ছবিও শেয়ার করা হয় তখন-- মাই নেম ইজ পেপার। ডু আই লুক লাইক নসিয়াস? দ্য়াট ইজ বিকজ দ্য় ভেট হ্য়াজ জাস্ট গিভেন মি সামথিং টু মেক মি ভমিট। নট বিকজ দ্য়্ ভেট ইজ আ মিনি বাটড বিকজ আই এট মাই মমস এনগেজমেন্ট রিং। অর্থাৎ-- আমার নাম মেনি। আমাকে কি বিশ্রি দেখতে লাগছে? কারণ, আমার ডাক্তার আমাকে কিছু একটা খেতে দিয়েছে যাতে করে আমি বমি করি। অবশ্য় আমার ডাক্তার খারাপ মনের লোক নন। তিনি চাইছেন আমি যাতে বমি করি, কারণ আমার মায়ের এনগেজমেন্ট রিং খেয়ে নিয়েছি!
ফের নয়া চমক, নবাগতার সঙ্গে জুটি বাঁধছেন সলমন--- 'কভি ইদ কভি দিওয়ালি' আপকামিং ছবির নাম ঘোষণা করে ট্যুইটারে বড় চমক দিয়েছিলেন সলমন। আগের বছর ২০২০ সালের ইদে তার আগামী ছবি 'রাধে'র কথা জানিয়েছিলেন। আর এই বছর আপকামিং ছবির কথা জানালেন সলমন। পরিচালক ফারহাদ সামজি পরিচালিত এই ছবি নিয়ে ইদের ফ্লোর কাঁপাতে আসছে সল্লুভাই। ছবির প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা। বরাবরই আগামী ছবির কথা ঘোষণা করেন সলমন। আবারও নয়া চমক নিয়ে হাজির হয়েছেন ভাইজান। বলিউডের নতুন মুখ পূজা হেগড়ের সঙ্গে জুটি বাঁধতে চলেছেন ভাইজান।
সাবধান, চুম্বনেও ছড়াতে পারে করোনা ভাইরাস--- ফেব্রুয়ারি মাস পড়তে না পড়তেই শহরজুড়ে প্রেমের মরশুম। কয়েকদিন আগে থেকেই শুরু হয়ে গেছে এই ভালবাসার দিন উৎযাপন। শহরে আকাশে, বাতাসে , চারিদিকে শুধু প্রেম প্রেম রব। রোজ ডে, প্রপোজ ডে , চকোলেট ডে,টেডি ডের পর এবার পালা প্রমিস ডে । আজ হল সেই বিশেষ দিন। নিজের মনের মানুষকে মনের কথা জানানোর আজকের দিনটা সবথেকে ভাল। আর প্রেমিক -প্রেমিকাদের ঘনিষ্ঠ হওয়ার মোক্ষম সময় হল এটি। কিন্তু এই ভালবাসার দিনগুলোর মধ্যেও ভয় ধরাচ্ছে করোনা ভাইরাস। অনেকেই হয়তো ভাবছেন ভালবাসার সঙ্গে করোনা ভাইরাসের কী সম্পর্ক। আর এর ভিতরেই লুকিয়ে রয়েছে আসল রহস্য।