২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদি অভিষেকের সময় থেকেই তাঁর প্রধান সেনাপতির ভূমিকায় অমিত শাহ। দলের সর্বভারতীয় সভাপতির দায়িত্ব সামলেছেন। বর্তমানে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। কিন্তু এখনও গেরুয়া শিবিরে শেষ কথা বলেন অমিত শাহ। একের পর কাজে বিরোধী পক্ষের সরকার ভেঙে বিজেপির সরকার গড়ারও মূল কারিগর তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়েও দলের সম্প্রসারণের লড়াইয়ে ইতি টানেননি অমিত শাহ। বিহার থেকে যে লড়াই শুরু করেছিলেন গোয়া কর্ণাটক হয়ে তা অব্যাহত মধ্যপ্রদেশের ক্ষেত্রেও।
দলীয় নেতাদের গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশই তিনি সফল অন্যদল ছেড়ে আসা নেতাদের মন পেতেও। ঠান্ডা মাখায় একের পর এক রাজনৈতিক চালে বাজিমাত করতে দেখা গেছে তাঁকে। তা সে রাজ্যরাজনীতি হোক আর কেন্দ্রীয় রাজনীতি। মোদি যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন অমিত শাহ ছিলেন তাঁর ত্রাতার ভূমিকায়।