কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ঘর ঘর তিরাঙ্গা’ অভিযানের অংশ হিসেবে, শুক্রবার শিল্পপতি রতন টাটা এবং আনন্দ মাহিন্দ্রকে জাতীয় পতাকা উপহার দেওয়া হয়। এছাড়াও এই পোস্ট অফিসের অন্তর্গত মনোজ বাজপেয়ী ও অক্ষয় কুমারের হাতেও এই জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ঘর ঘর তিরাঙ্গা’ অভিযানের অংশ হিসেবে, শুক্রবার শিল্পপতি রতন টাটা এবং আনন্দ মাহিন্দ্রকে জাতীয় পতাকা উপহার দেওয়া হয়। এছাড়াও এই পোস্ট অফিসের অন্তর্গত মনোজ বাজপেয়ী ও অক্ষয় কুমারের হাতেও এই জাতীয় পতাকা তুলে দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২২ জুলাই আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অংশ হিসাবে এই প্রচার শুরু করেছিলেন। স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপন এবং স্মরণ করার জন্য ভারত সরকারের একটি উদ্যোগ এবং এর জনগণ, সংস্কৃতি এবং কৃতিত্বের গৌরবময় ইতিহাস। কেন্দ্রীয় সরকার ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ১৩ আগস্ট থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশের প্রতিটি বাড়িতে উপরে পতাকা লাগাতে চায়।
আনন্দ মাহিন্দ্রা, বলেছেন যে তিনি সরকারি প্রচারের অংশ হিসাবে ভারতীয় পোস্ট থেকে পতাকা পেয়ে গর্বিত তিনি। মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান শুক্রবার পতাকার সঙ্গে নিজের একটি ছবি টুইট করেছেন।
“হর ঘর তিরাঙ্গা অভিযানের অংশ হিসাবে, পোস্টমাস্টার জেনারেল, মুম্বাই-এর স্বাতী পান্ডে থেকে 'তিরাঙ্গা' গ্রহণ করা একটি সম্মানের বিষয়। ধন্যবাদ, স্বাতী আমাদের ডাক ব্যবস্থায় পতাকা উঁচু করে রাখার জন্য। এটা এখনও আমাদের জাতির হৃদস্পন্দন!” মাহিন্দ্রা একটি টুইটার পোস্টে লিখেছেন।
সরকারি প্রচারণার প্রেক্ষিতে জাতীয় পতাকার বিক্রি ব্যাপকভাবে বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। “আজাদী কা অমৃত মহোৎসব মানে স্বাধীনতার শক্তির অমৃত। স্বাধীনতা সংগ্রামের যোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার অমৃত, নতুন ধারণা এবং অঙ্গীকারের অমৃত, এবং আত্মনির্ভরতার অমৃত। তাই এই মহোৎসব জাতির জাগরণের উৎসব; সুশাসনের স্বপ্ন পূরণের উৎসব; এবং বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের উত্সব,” প্রধানমন্ত্রী মোদী সরকারী প্রচারাভিযান সম্পর্কে বলেছেন এই প্রচারের লক্ষ্য দেশপ্রেম জাগানো এবং জাতীয় পতাকা সম্পর্কে সচেতনতা প্রচার করা।