পশ্চিমবঙ্গের পর রসগোল্লা এবার ওড়িশারও, মিলল শংসাপত্র

  • রসগোল্লা নিয়ে যাবতীয় দন্দ্বের অবসান হল
  • পশ্চিমবঙ্গের পর রসগোল্লা এবার ওড়িশারও
  • এবার আর কিন্তু বঞ্চিত রইল বা ওড়িশা
  • রসগোল্লা  নিয়ে সোমবার এই জিআই ট্যাগের অধিকারী হল ওড়িশাও
Indrani Mukherjee | Published : Jul 30, 2019 7:43 AM IST / Updated: Jul 30 2019, 02:56 PM IST

রসগোল্লা নিয়ে বাংলা এবং ওড়িশার মধ্যে দ্বন্দ্ব শেষ হয়েছিল গত ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে, যখন রসগোল্লার ওপর জিআই ট্যাগ পেয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ। তবে এবার আর কিন্তু বঞ্চিত রইল বা ওড়িশাও। সোমবার এই জিআই ট্যাগের অধিকারী হল ওড়িশাও। 

সোমবার থেকে জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন বা জিআই ট্যাগ লাভ করার পর এবার থেকে ওড়িশার আঞ্চলিক মিষ্টি হিসাবে চিহ্নিত হল রসগোল্লা। চেন্নাইয়ের জিআই রেজিস্ট্রি সংস্থার তরফ থেকে এই মর্মেই সংশাপত্র লাভ করেছে ওড়িশা। জানা গিয়েছে এই সংশাপত্রটি ২০২৮ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর হবে। ২০১৭ সালে যখন পশ্চিমবঙ্গ এই শংসাপত্র পাওয়ার পর ওড়িশাও এই শংসাপত্র লাভ করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র জমা দিয়েছিল। আর অবশেষ তাঁদের দাবি মেনেও নেওয়া হল।

Latest Videos

 

প্রসঙ্গত, ওড়িশ রসগোল্লা জিআই ট্যাগ পাওয়ার পরে কার্যত খুশি ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ক। একইভাবে আনন্দিত পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের পুরোহিতরাও। তাঁদের কথায় বহু কাল ধরেই জগন্নাথ দেবের প্রসাদ হিসাবে রসগোল্লা উৎসর্গ করার প্রচলন রয়েছে। তাই এই স্বীকৃতি পাওয়ার স্বভাবতই খুশি তাঁরা। 

প্রসঙ্গত খ্যাতনামা গবেষক অসিত মোহান্তি সরকারের কাছে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে প্রাচীন  ওড়িয়া সাহিত্যে রসগোল্লার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আরও জানা যায়, সেরাজ্যে এই মিষ্টি প্রায় ৫০০ বছর ধরে বিরাজ করছে। অবশেষে এই স্বীকৃতিতে যেন মধুরেণ সমাপয়েৎ হল। 

Share this article
click me!

Latest Videos

'আমরা কিন্তু চুপ করে বসে থাকব না Yunus' চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারিতে চরম হুঁশিয়ারি Agnimitra-র
রান্না করতে গিয়েই ঘটলো বিপদ! চোখের পলকে ছাই হয়ে গেলো সব, শোকের ছায়া Budge Budge-এ | South 24 Pargana
Suvendu Adhikari Live: সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু, কী বার্তা, দেখুন সরাসরি
কলকাতার রাজপথে ফের প্রতিবাদের মশাল মিছিল! প্রভু চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে চললও বিক্ষোভ মিছিল
'বাংলাদেশের তালিবান ইউনূস হুঁশিয়ার' চরম হুমকি শুভেন্দুর | Suvendu Adhikari on Bangladesh