Ayodhya Airport: অযোধ্যার নতুন বিমানবন্দরের নাম মহর্ষী বাল্মীকি, শনিবার উদ্বোধন করবেন মোদী

অযোধ্যায় রাম মন্দির অভিষের আগেই এই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদী। সেই দিনেই তিনি অযোধ্যা রেলস্টেশনের উদ্বোধন করবেন তিনি।

 

Saborni Mitra | Published : Dec 28, 2023 5:24 PM IST / Updated: Dec 28 2023, 10:55 PM IST

অযোধ্যার নতুন বিমানবন্দরের নামকরণ করা হবে মহর্ষি বাল্মীকি। রামায়ণ মহাকাব্যের রয়য়িতার নামেয়ই বিমানবন্দরের নামকরণ করা হবে। তেমনই জানিয়েছে একটি সূত্র। আগামী ৩০ ডিসেম্বর, শনিবার এই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই বিমানবন্দরে আগের নাম ছিল মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম, অযোধ্যা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

অযোধ্যায় রাম মন্দির অভিষের আগেই এই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদী। সেই দিনেই তিনি অযোধ্যা রেলস্টেশনের উদ্বোধন করবেন তিনি। সেই দিনেই একটি রোডশোয়েরও আয়োজন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অযোধ্যার জনগণের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন।

সূত্রের খবর, অযোধ্যা বিমানবন্দর যেদিন উদ্বোধন করা হবে সেদিনই প্রথম ফ্লাইটগুলি পরিচালনা করবে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। দুটি এয়ারলাইন্স ইতিমধ্যেই দিল্লি, মুম্বই আহমেদাব থেকে অযোধ্যার বিমানের সময়সূচি ঘোষণা করেছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে উড়ান পরিষেবা শুরু হবে।

বিমানবন্দরটি নির্মাণে প্রথম পর্যায়ের খরচ হয়েছে প্রায় ১৪৫০ কোটি টাকা। ৬৫০০ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে নতুন টার্মিনাল তৈরি করা হয়েছে। ভবনটি ৬০০টি যাত্রীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বার্ষিক ১০ লক্ষ যাত্রী বহনের ক্ষমতা রয়েছে। সূত্র জানায় যে উন্নয়নের দ্বিতীয় পর্যায়ে ৫০ হাজার বর্গ মিটার বিস্তৃত একটি নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যা পিক আওয়ারে ৩ হাজার যাত্রী এবং বার্ষিক ৬০ লক্ষ যাত্রী পরিচালনা করতে সক্ষম।

অযোধ্যা রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি তুঙ্গে। আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। বহু বিশিষ্টদের সঙ্গে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের জন্য ২২ জানুয়ারির আগে ও পরে কয়েক দিন গোটা অযোধ্যা শহর জুড়ে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সময় অযোধ্য়ায় নামানো হয় কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশ বাহিনীও নিরাপত্তার একটি বড় অংশের দায়িত্বে থাকবে। ইন্সপেক্টর জেনালের প্রবীণ কুমার বলেছেন, অযোধ্যায় বিদ্যমান সংবেদনশীলতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। সিআরপিএফ, ইউপিএসএসএফ, পিএসসি ও সিভিল পুলিশ মূলত নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকবে।

 

Read more Articles on
Share this article
click me!