অবশেষে স্বস্তি, 'করোনা'র ওষুধ পাঠাচ্ছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ

খোঁজ মিলল নভেল করোনাভাইরাসের ওষুধের।

খোঁজ দিল ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ।

ভারতীয় রোগীদের জন্য পাঠানো হচ্ছে সেই ওষুধ।

নাম না বলে একে বলা হচ্ছে 'পরীক্ষামূলক পুনঃপ্রকাশিত ওষুধ'।

 

চিন করোনাভাইরাস মাহামারীর রূপ নিয়েছে। সারা বিশ্বে এই সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। বিশ্বজুড়েই এই ভাইরাসের প্রতিষেধকের খোঁজ চলছে। এর মধ্যে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে আইসিএমআর-এর এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিকেশনাল ডিজিজ বা ইসিডি বিভাগের প্রধান রামন গঙ্গাখেড়কর জানিয়েছেন আইসিএমআর একটি ওষুধ সরবরাহ করছে নিশ্চিত হওয়া করোনা রোগীদের জন্য। এটি অবশ্য নতুন কোনও ওষুধ নয়, পুরোনো একটি ওষুধই পুনরুৎপাদন করা হচ্ছে। তবে এটি এখনও পরীক্ষামূলকভাবেই দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গঙ্গাখেড়কর।


আগ বাড়িয়ে করোনাভাইরাসের ওষুধ না বলে বলা হচ্ছে 'পরীক্ষামূলক পুনঃপ্রকাশিত ওষুধ'। মঙ্গলবার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ বা আইসিএমআর জানিয়েছে, তারা ভারতের মধ্যে নভেল করোনভাইরাসের নিশ্চিত রোগীদের চিকিৎসার জন্য একটি 'পরীক্ষামূলক পুনঃপ্রকাশিত ওষুধ' সরবরাহ করছে।

Latest Videos

চিন করোনাভাইরাস মাহামারীর রূপ নিয়েছে। সারা বিশ্বে এই সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। বিশ্বজুড়েই এই ভাইরাসের প্রতিষেধকের খোঁজ চলছে। এর মধ্যে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে আইসিএমআর-এর এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিকেশনাল ডিজিজ বা ইসিডি বিভাগের প্রধান রামন গঙ্গাখেড়কর জানিয়েছেন আইসিএমআর একটি ওষুধ সরবরাহ করছে নিশ্চিত হওয়া করোনা রোগীদের জন্য। এটি অবশ্য নতুন কোনও ওষুধ নয়, পুরোনো একটি ওষুধই পুনরুৎপাদন করা হচ্ছে। তবে এটি এখনও পরীক্ষামূলকভাবেই দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গঙ্গাখেড়কর।

এই পুরোনো ওষুধটির অবশ্য নাম জানাননি গঙ্গাখেড়কর। কারণ, প্রথমত এটি একটি পরীক্ষামূলক ওষুধ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সন্দেহ করেই এই ওষুধ ব্যবহার করা উচিত নয়। এদিকে ভারতীয়রা নিজে-নিজে ডাক্তারি করাতে সিদ্ধহস্ত। তাই আইসিএমআর এই ওষুধটিকে প্রচারে আনতে চায় না। তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে এমন ব্যক্তিদেরই এই ওষুধ দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। এছাড়াও, রোগী যদি নিজে চান, তবেই এই ওষুধ দেওয়া হবে।

নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে সারা বিশ্বে আতঙ্ক ছড়ালেও পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত গঙ্গাখেড়কর এই বিষয়ে এতটুকু উদ্বিগ্ন নন। তার মতে প্রতিদিন যদি হাত ধুয়া, যেখানে সেখানে থুতু না ফেলা, হাঁচি বা কাশির সময় পরিষ্কার টিস্যু বা রুমাল ব্যবহার করার মতো স্বাস্থ্যকর অনুশীলনগুলি করা হলে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। এছাড়া করোনাভাইরাসের সংক্রমণে মৃত্যুর হার খুবই কম। তবে এর ছড়ানোর ক্ষমতা খুব বেশি বলেই আতঙ্কিত মানুষ।

 

Share this article
click me!

Latest Videos

মুম্বাই সফরে শুভেন্দু অধিকারী! পুজো করলেন সিদ্ধি বিনায়ক মন্দিরে, দেখুন সেই ভিডিও | Suvendu Adhikari
‘তৃণমূলের সবকটাই হাঙর’ দিলীপের চরম কটাক্ষ তৃণমূলকে | Dilip Ghosh News Today
রাতে কি ঘটেছিল! দেহের পাশ থেকে মিলেছে...পরিবারের গুরুতর অভিযোগ! | Krishnanagar | Shantipur
‘কল্যাণবাবুর খাওয়া-বলা সব উল্টোপাল্টা’ সুকান্ত মজুমদারের ঝাঁঝালো টনিক কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে
গোপন অভিযান চালিয়ে হতবাক পুলিশ! এ কী উদ্ধার হলো নদীয়া থেকে, দেখুন | Nadia News Today