একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পের অধীন সাধারণ শ্রেণির মহিলাদের মাসিক ১০০০ টাকা এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলাদের মাসিক ১২০০ টাকা করে দেওয়া হয়। রাজ্যের বহু মহিলা বর্তমানে এই স্কিমের সুবিধা পাচ্ছেন।
রাজ্যের সুপারহিট প্রকল্পগুলির মধ্যে একটি হল লক্ষ্মীর ভান্ডার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি মাসের আর্থিক সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হয় বাংলার মহিলাদের ঘরে ঘরে।
প্রতি মাসের শুরুতেই মহিলাদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যায় ভাতার টাকা। নভেম্বর মাস শেষ হয়ে ডিসেম্বর শুরু হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে শুরুর সময় এই প্রকল্পের আওতায় মাসিক পাঁচশো টাকা করে ভাতা পেতেন রাজ্যের মহিলারা। তারপর ধীরে ধীরে বেড়েছে ভাতার পরিমাণ।
তবে এবার মিলল খুব খারাপ খবর। রাজ্যের মহিলাদের জন্য চালু প্রকল্পে নাকি আর নতুন করে নাম নথিভুক্ত করা যাবে না।
তাহলে কি বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে এই প্রকল্প!
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে নতুন নথিভুক্তি শুরু বা বর্তমান বয়সসীমার পরিবর্তনের কোনও পরিকল্পনা নেই।
মধ্যপ্রদেশের জনপ্রিয় লাডলি বহনা যোজনায় নতুন নথিভুক্তির প্রক্রিয়া বর্তমানে স্থগিত।