ভারতীয় জনতা পার্টি ২৩০টির মধ্যে ১৫৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। যেখানে কংগ্রেস ৭৩টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, বহুজন সমাজ পার্টি এবং ভারত আদিবাসী পার্টি একটি করে আসনে লিড পেয়েছে।
বেলা বারোটায় মোটামুটিভাবে স্পষ্ট মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার ট্রেন্ড। সকাল ৮টা থেকে মধ্যপ্রদেশে ভোট গণনা শুরু হয়েছে। শুরু হয় পোস্টাল ব্যালট গণনা। ১৭ নভেম্বর রাজ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বেলা ১২ টা পর্যন্ত ১৫৫টি আসনে বিজেপির বিশাল লিড রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন ২৩০টি বিধানসভা আসনের ট্রেন্ড ঘোষণা করেছে। ভারতীয় জনতা পার্টি ২৩০টির মধ্যে ১৫৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। যেখানে কংগ্রেস ৭৩টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, বহুজন সমাজ পার্টি এবং ভারত আদিবাসী পার্টি একটি করে আসনে লিড পেয়েছে।
এই রাজ্যে বিজেপি কেবল তাদের সাংসদ এবং অভিজ্ঞ নেতাদের প্রার্থী করেছে। তবু বিজেপির কিছু নেতা পিছিয়ে আছেন বলে মনে হচ্ছে।
মধ্যপ্রদেশের হট সিটে কে এগিয়ে আর কে পিছিয়ে?
১. বুধনি- মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি প্রার্থী শিবরাজ সিং চৌহান এগিয়ে রয়েছেন।
২. দিমানি- কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি প্রার্থী নরেন্দ্র সিং তোমর এগিয়ে।
৩. দাতিয়া- পিছনে মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা নরোত্তম মিশ্র।
৪. ইন্দোর-১- এগিয়ে রয়েছেন প্রবীণ বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়।
৫. নরসিংহপুর- কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি প্রার্থী প্রহ্লাদ প্যাটেল এগিয়ে।
৬. বাসস্থান- কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি প্রার্থী ফাগ্গান সিং কুলাস্তে পিছিয়ে রয়েছেন।
৭. জবলপুর পশ্চিম- বিজেপি প্রার্থী রাকেশ সিং এগিয়ে।
৮. সিধি – বিজেপি প্রার্থী রীতি পাঠক এগিয়ে।
৯. সাতনা- এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী গণেশ সিং
১০.. গদারওয়ারা- বিজেপি প্রার্থী উদয় প্রতাপ সিং এগিয়ে।
১১. ছিন্দওয়াড়া- প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং কংগ্রেস প্রার্থী কমল নাথ এগিয়ে।
১২. ডাবরা- জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া সমর্থক বিজেপি নেত্রী ইমরাতি দেবী এগিয়ে
১৩. রাঘোগড়- দিগ্বিজয় সিংয়ের ছেলে এবং কংগ্রেস প্রার্থী জয়বর্ধন সিং ১৪৯৯ ভোটে এগিয়ে।
১৪. লাহার- পিছনে প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গোবিন্দ সিং।
১৫. ভোপাল কেন্দ্রীয়- কংগ্রেসের আরিফ মাসুদ ৫৮২১ ভোটে এগিয়ে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।