কেরল সোনা পাচারকাণ্ডে সামনে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। নাম জড়িয়ে গেল আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের। আর এই তথ্য সরবরাহ করেছে তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। বুধবার কেরলের স্বর্ণ চোরাচালানকাণ্ডে অভিযুক্তর রামিসের জামিনের বিরোধীতার সময় দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে। পাশাপাশি আফ্রিকায় ডি-কোম্পানির আশ্রয় রামিস ছিল বলেও জানান হয়েছে।
এনআইএ-র দাবি রামিসকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় সে জানিয়েছে দাউদের সাহায্যে তানজানিয়ায় হিরে ব্যবসা শুরু করেতে চেয়েছিল। পূর্ব আফ্রিকার এই দেশটিতে সোনার খনির লাইসেন্স পাওয়ার জন্য দাউদ ইব্রাহিম তাকে সরাসরি সাহায্য করেছিল বলেও দাবি করেছে। পাশাপাশি রামিস আরও জানিয়েছে তানজানিয়া থেকে সোনা নিয়ে এদেশে এসেছিল। আর সেই সোনাই ঘুরপথে আরবে বিক্রি করে। এই সব তথ্য দিয়ে এনআইএ পাল্টা রামিসের জামিনের বিরুদ্ধ চ্যালেঞ্জ জানায়।
করোনার প্রতিষেধক সংরক্ষণে কোল্ড হাব, সংগ্রহ থেকে টিকা প্রদানের জন্য তৈরি ব্লু প্রিন্ট ...
এক বছরেও বেশি সময় আটকে শৌচাগারে, গৃহবধূকে উদ্ধারের পর উঠছে নানা প্রশ্ন ...
এনআইএ আগেই জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাক্টশিটে উল্লেখ রয়েছে আফ্রিকার দেশগুলিতে দাউদ ব্যবসা করতে আগ্রহী। আর এনআইএর সাম্প্রতীক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে তানজানিয়ায় দাউদের হিরের খনি রয়েছে। আর তদন্তকারী সংস্থা দাউদের সহযোগী ফিরোগকে দক্ষিণ ভারতীয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এনআইএর অবিযোগ ডি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে রামিসের যে যোগাযোগ রয়েছে তার আরও প্রমাণ রয়েছে। কারণ সোনাপাচারকাণ্ডে অপর আসামী সরাফুদ্দিনের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল রামিসের। আর সারাফুদ্দিনের সহযোগিতায় রামিস তানজানিয়া গিয়েছিল। এই তথ্য পাওয়া গেছে সাফাফুদ্দিনের মোবাইল ফোন থেকে। অন্যদিকে চোরাচালানকাণ্ডে অভিযুক্তদের সঙ্গে পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার সদস্যদেরও যোগাযোগ রয়েছে বলে দাবি করছে এনআইএ। তদন্তকারীরা মনে করছেন এই চোরাচালানকারীরা নিষিদ্ধ এই সংগঠনটিকে লক্ষ লক্ষ টাকা নগদ আর প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করেছে।