দেশের নতুন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার, ১৫ই মে থেকে পদ সামলাবেন রাজীব কুমার

রাজীব কুমার ঝাড়খণ্ড/বিহার ক্যাডারের আইএএস অফিসার। তাঁর ৩৬ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইসিআই-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে কুমারের প্রোফাইল অনুসারে, কুমার পয়লা সেপ্টেম্বর, ২০২০-এ নির্বাচন কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

রাজীব কুমারকে ১৫ই মে থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে এই তথ্য। কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু প্রধান নির্বাচন কমিশনে রাজীব কুমারকে নিয়োগের ঘোষণা করেছেন।  রাজীব কুমার সুশীল চন্দ্রের স্থলাভিষিক্ত হবেন এবং ১৫ মে থেকে অফিসের দায়িত্ব নেবেন। ভারতের রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে কার্যকরী একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

আইন ও বিচার মন্ত্রকের একটি প্রেস নোটে বলা হয়েছে "রাষ্ট্রপতি রাজীব কুমারকে ভারতের নির্বাচন কমিশনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসাবে নিয়োগ করেছেন। রাজীব কুমার দেশের প্রবীণতম নির্বাচন কমিশনার। রাজীব কুমার ২০২২ সালের ১৫ই মে থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন৷ ১৪ ই মে ২০২২-এ প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কার্যালয় থেকে সুশীল চন্দ্রের পদত্যাগ করার পরেই রাজীব কুমার দায়িত্ব নেবেন"।

Latest Videos

রাজীব কুমার ঝাড়খণ্ড/বিহার ক্যাডারের আইএএস অফিসার। তাঁর ৩৬ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইসিআই-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে কুমারের প্রোফাইল অনুসারে, কুমার পয়লা সেপ্টেম্বর, ২০২০-এ নির্বাচন কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বিহার/ঝাড়খণ্ড ক্যাডারের একজন ভারতীয় প্রশাসনিক পরিষেবা (আইএএস) অফিসার, কুমারের ৩৬ বছরেরও বেশি সময় কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে সরকারের বিভিন্ন বিভাগে। তিনি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে IAS থেকে অবসর নেন।

এর আগে, কুমার ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI), SBI, এবং NABARD এর কেন্দ্রীয় বোর্ডের পরিচালক ছিলেন এবং সামাজিক সেক্টর, পরিবেশ ও বন, মানবসম্পদ, অর্থ এবং ব্যাঙ্কিং সেক্টর জুড়ে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য ক্যাডারে কাজ করেছেন। 

রাজীব কুমারের আগে পদে ছিলেন সুশীল চন্দ্র। উল্লেখ্য ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের আগে-আগে, ১৪ ফেব্রুয়ারি, তিনি নির্বাচন কমিশনার হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। তারও আগে তিনি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস-এর চেয়ারপার্সন পদে কর্মরত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সূত্রে খবর, ২০২২ সালের ১৪ মে পর্যন্ত মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের পদে থাকার কথা ছিল সুশীল চন্দ্রের। তাঁর কার্যকালের মধ্যে উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পঞ্জাব, গোয়া এবং মনিপুরের বিধানসভা ভোট অনুষ্ঠিত হয়। 

৩৮ বছর ধরে রেভিনিউ সার্ভিস অফিসার হিসাবে কাজ করেছেন চন্দ্র। এর মধ্যে ২০১৬ সালের নভেম্বর থেকে ১৯-এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস-এর (সিবিডিটি) চেয়ারম্যান ছিলেন।  ব্ল্যাক মানি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজকর্মের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত চন্দ্র। ২০১৬ সালে ডিমনেটাইজেশনের সময় ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া রুখতেও নানা কার্যকরী পদক্ষেপ করেছিলেন সুশীল।

Share this article
click me!

Latest Videos

Malda-র রাস্তায় সেফ ড্রাইভ সেফ লাইফ কর্মসূচি! সচেতনার বার্তা র‍্যালির মাধ্যমে
RG Kar Case Update Today : চাইলেন না চরম শাস্তি! মোক্ষম চাল দিলো অভয়ার পরিবার | Calcutta High Court
এবার আগুনের গ্রাসে অন্য এলাকা! পুড়ছে স্যান দিয়েগো কাউন্টির একাধিক অংশ San Diego fire | Wildfires
Suvendu on Kartik Maharaj : কেন পদ্মশ্রী পাচ্ছেন কার্তিক মহারাজ? খোলসা করে সবটাই বললেন শুভেন্দু
Suvendu on Trump : ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শুভেন্দু অধিকারী, কারন জানলে অবাক হবেন