মহাকাশে ভৌতিককাণ্ড, আচমকাই ছায়াপথ থেকে অদৃশ্য হয়ে গেছে 'দৈত্যাকার' এক নক্ষত্র

ছায়াপথে  হারিয়ে গেল দৈত্যাকার তারা
কোনও বিস্ফোরণ ছাড়ই তলিয়ে গেল ব্ল্যাকহোলে
প্রতিবেশী এই নক্ষত্র নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে 

Asianet News Bangla | Published : Jul 13, 2020 10:52 AM IST

বিজ্ঞানীদের কথায় দৈত্যাকার তারা। কারণ প্রাথমিক অনুসন্ধানের পর বিজ্ঞানীদের অনুমান ছিল ওই তারাটি সূর্যের তুলনায় প্রায় আড়াই লক্ষ গুণ বড়।  কিন্তু ২০১৯ সাল থেকে আর কোনও সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না সেই দৈত্যাকার নক্ষত্রর। যা নিয়ে  রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে। রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির মাসিক প্রত্রিকা নোটিস জার্নালে তেমনই জানিয়েছেন গবেষকরা।  

প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞানীদের অনুমান দৈত্যাকার সেই তারা সুপারনভো বিষ্ফোরণ ছাড়াই কৃষ্ণগহ্বরে তলিয়ে গেছে। স্বভাবত তা হয় না বলেই দাবি বিজ্ঞানীদের।

করোনা পরবর্তী বিশ্বে শৈশব হারিয়ে যাবে বলেই আশঙ্কা, স্কুলের পাঠ চুকিয়ে দেবে ১ কোটি পড়ুয়া ...  

ট্রিটনি কলেজ ডাবলিনের জ্যোতির্বিজ্ঞানীর কথায় আমাদের প্রতিবেশী তারাগুলির মধ্যে একটি বৃহত্তম তারাকে চিহ্নিত করা গিয়েছিল। আর তা যদি সত্য হয় তাহলে দৈত্যাকার সেই নক্ষত্রের জীবন শেষ হওয়া এই প্রথম বিশ্বের মানুষ প্রথম পর্যবেক্ষণ করল। 

মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের বৈঠকে গরহাজির 'বিদ্রোহী' শচীন পাইটল, ঘনিষ্ঠরা বলল এখনই বিজেপিতে যাচ্ছেন না ...

ধনরত্নভরা মন্দিরের দায়িত্ব ফিরল কেরলের রাজপরিবারের হাতে, 'গৃহ দেবতা প্রসন্ন হয়েছেন' বললেন রাজকুমারী ...

জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে প্রায় সাড় সাত লক্ষ আলোকবর্ষদূরে কুম্ভাশিতে এই দৈত্যাকার নক্ষত্রের অবস্থান ছিল। ২০০১-১১ সাল পর্যন্ত জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই নক্ষত্রকে নিয়ে রীতিমত গবেষণা করেছিল। বিজ্ঞানীদের কাছে এটি ছিল খুবই বিরল নক্ষত্র। তাই আরও পর্যবেক্ষণের জন্য তাঁরা ইউরোপের দক্ষিণে বিশাল টেলিস্কোপ নিয়ে পর্যবেক্ষণ করার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁরা ২০১৯ সালে যখন পর্যবেক্ষণ শুরু করেন তখন খুবই অবাক হয়ে যান বিবর্তন দেখে। কারণ ততদিনে হোস্ট গ্যালাক্সি থেকেই হারিয়ে গেছে নক্ষত্রটি। পর্যবেক্ষণের পরে তাঁরা আরও দেখেন যে স্বাভাবিক নিয়মে কোনও বিস্ফোরণই হয়নি। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি তারাটির। 

Share this article
click me!