মঙ্গলবারই নাসা এই স্টিল ছবিটি পোস্ট করেছে। ইতিমধ্যেই প্রচুর মানুষ ছবিটি দেখে তারিফ করেছেন। অনেকেই এটিকে আলৌলিক বা নৈসর্গিক দৃশ্য বলে দাবি করেছেন।
দিন কয়েক আগেই মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসা একটি ছবি পোস্ট করেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেটি খুবইদ্রুত ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই ছবিটি দেখে ভিনগ্রহীদের পায়ের চিহ্ন বলে বলে মনে করেছেন। যাইহোক আপনি কী বলতে পারেন এই ছবিটা কিসের?
মঙ্গলবারই নাসা এই স্টিল ছবিটি পোস্ট করেছে। ইতিমধ্যেই প্রচুর মানুষ ছবিটি দেখে তারিফ করেছেন। অনেকেই এটিকে আলৌলিক বা নৈসর্গিক দৃশ্য বলে দাবি করেছেন। ছবিটি আবার অনেকে দেখেই ইতিটানেননি। সেটিকে দ্রুত শেয়ার করেছেন। যাইহোক মহাকাশ নিয়ে যাদের আগ্রহ রয়েছে তাঁদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই ছবিটি। আপনি এখনও ভাবছেন তো এটি কিসের ছবি- আর অপেক্ষা করতে হবে না।
ছবিটি মঙ্গল গ্রহের। স্পেস এজেন্সি মার্স রিকনেসন্স অরবিটারের মাধ্যমে উচ্চ রেজিলিউশন ইমেজিং সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট ব্যবহার করে ছবিটি তোলা হয়েছে। নাসা ক্যাপশানে লিখেছে মঙ্গলের একটি গর্ত চিহ্নিত করা হয়েছে। এটি মানচিত্রটি এখানে প্রতি পিক্সেল ৫০ সেন্টিমিটার (১৯.৭ ইঞ্চি) স্কেলে অনুমান করা হয়েছে।
নাসার এই শেয়ার ছবিটিতেই নেটিজানতা ভিনগ্রহীদের পায়ের চিহ্নের সঙ্গে তুলনা করেছেন। অনেকেই আবার বলেছেন এই প্রকৃতি সর্বদাই সুন্দর- তা সে পৃথিবী হোক আর বিশ্বের বাইরে হোক। মঙ্গলের এই গর্তটিও তাই সুন্দর। অনেকেই আবার বলেছেন এটি এমন একটি দর্শনীয় স্থান যা যে কোনও মানুষকেই নির্বাক করে দেয়।
নাসা জানিয়েছে এটি পাথুরে একটি উপত্যকা। সেখানেই এই গর্তটি বায়ুর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে। এটিকে নাসা বায়ুযুক্ত গর্ত বলে চিহ্নিত করেছে। পোস্টে আরও বলা হয়েছে এয়ারি ক্রেটার মূলত লাল গ্রহের জনশূন্য দ্রাহিমাংশ সংজ্ঞায়িত করেছিল।কিন্তু বিজ্ঞানীরা গ্রহের পৃষ্ঠের আরও বেশ কিছু ছবি তোলার চেষ্টা করেছে। আগামী দিনে লাল গ্রহের গঠন আরও স্পষ্ট হবে। গর্তটির নামও নাসা দিয়েছেন বলা হয়েছে এটি এয়ারি-০ গর্ত।